সোমবার, ৩০ আগস্ট ২০২১
প্রথম পাতা » আর্ন্তজাতিক | পরিবেশ ও জলবায়ু | শিরোনাম | সাবলিড » পৃথিবীর উত্তরতম দ্বীপের সন্ধান
পৃথিবীর উত্তরতম দ্বীপের সন্ধান
বিবিসি২৪নিউজ, আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ ডেনমার্কের এক গবেষক দল উত্তর মেরুতে সবচেয়ে উত্তরের দ্বীপ আবিষ্কার করলেন। জিপিএস-এর ভুলে তারা সেখানে পৌঁছান।
কোপেনহাগেন বিশ্ববিদ্যালয়ের এক দল গবেষক উত্তর মেরুর ভূপ্রকৃতি নিয়ে গবেষণার কাজে ওই অঞ্চলে গিয়েছিলেন। সেখানে কাজ করার সময় জিপিএস-এর ভুলে তারা একটি দ্বীপে গিয়ে পৌঁছে যান। তাদের ধারণা ছিল, তারা উদাক দ্বীপে এসে পৌঁছেছেন। এতদিন ওই দ্বীপটিকেই উত্তর মেরুর সব চেয়ে উত্তরের দ্বীপ বলে ধরে নেওয়া হতো। ১৯৭৮ সালে আরেকটি ড্যানিশ গবেষক দল ওই দ্বীপটি আবিষ্কার করেছিল। কিন্তু কিছুক্ষণের মধ্যেই অভিযাত্রীরা বুঝতে পারেন, তাদের জিপিএস ভুল রিডিং দিচ্ছে। তারা উদাক দ্বীপ থেকেও প্রায় ৭৮০ মিটার উত্তর-পশ্চিমে চলে এসেছেন। এবং সেখানে এখনো পর্যন্ত কোনো দ্বীপের সন্ধান মেলেনি। গবেষকরা বুঝতে পারেন, ভুলক্রমে তারা এক যুগান্তকারী আবিষ্কার করে ফেলেছেন।নতুন দ্বীপের গঠন
নতুন দ্বীপটির বিস্তার ৩০ মিটার। জলস্তর থেকে দ্বীপের সর্বোচ্চ উচ্চতা তিন মিটার। বরফের তলায় মাটির এবং পাথর আছে। হিমবাহবাহিত মাটি এবং পাথর দিয়ে দ্বীপটি তৈরি বলে মনে করা হচ্ছে। ছোট্ট দ্বীপটি খুব বেশিদিন আগে তৈরি নয় বলেই গবেষকদের ধারণা। তবে আরো গবেষণা প্রয়োজন বলে তারা জানিয়েছেন।
ভূবিজ্ঞানীরা তখনই কোনো স্থলভাগকে দ্বীপের স্বীকৃতি দেন, যখন ভরা জোয়ারেও তা জলে তলায় যায় না। এই দ্বীপটির সে বৈশিষ্ট্য আছে বলে মনে করা হচ্ছে।
গবেষকদের বক্তব্য
কোপেনহেগান বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক এবং ওই অভিযাত্রী দলটির প্রধান মর্টেন রাচ সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, ”আমরা ভুল করে ওই দ্বীপে পৌঁছে গেছিলাম। জিপিএস ভুল সিগন্যালের জন্য। কিন্তু আমরা একটি নতুন দ্বীপ আবিষ্কার করতে পেরেছি। আমরা খুশি।”নতুন দ্বীপের গঠন
নতুন দ্বীপটির বিস্তার ৩০ মিটার। জলস্তর থেকে দ্বীপের সর্বোচ্চ উচ্চতা তিন মিটার। বরফের তলায় মাটির এবং পাথর আছে। হিমবাহবাহিত মাটি এবং পাথর দিয়ে দ্বীপটি তৈরি বলে মনে করা হচ্ছে। ছোট্ট দ্বীপটি খুব বেশিদিন আগে তৈরি নয় বলেই গবেষকদের ধারণা। তবে আরো গবেষণা প্রয়োজন বলে তারা জানিয়েছেন।
ভূবিজ্ঞানীরা তখনই কোনো স্থলভাগকে দ্বীপের স্বীকৃতি দেন, যখন ভরা জোয়ারেও তা জলে তলায় যায় না। এই দ্বীপটির সে বৈশিষ্ট্য আছে বলে মনে করা হচ্ছে।
গবেষকদের বক্তব্য
কোপেনহেগান বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক এবং ওই অভিযাত্রী দলটির প্রধান মর্টেন রাচ সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, ”আমরা ভুল করে ওই দ্বীপে পৌঁছে গেছিলাম। জিপিএস ভুল সিগন্যালের জন্য। কিন্তু আমরা একটি নতুন দ্বীপ আবিষ্কার করতে পেরেছি। আমরা খুশি।”