শিরোনাম:
●   গাজায়-ইসরায়েলি বর্বরতার বিরুদ্ধে উত্তাল সারা দেশ ●   বাংলাদেশের জনগণের মহত্ত্ব ভুলব না: ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত ●   যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের সতর্ক চলাচলের পরামর্শ ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের ●   ইসরায়েল দ্য রেড কার্ড’ বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষোভ ●   ফ্রান্সের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ করছেন ট্রাম্প, ফরাসি প্রধানমন্ত্রী ●   গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদ বিশ্বজুড়ে ‘নো ওয়ার্ক, নো স্কুল’ কর্মসূচির ডাক ●   ট্রাম্প প্রশাসনের শুল্ক বিষয় সিদ্ধান্ত স্থগিতের সম্ভাবনা নেই: বাণিজ্য উপদেষ্টা ●   দেশকে বড় রকমের সংস্কার করে নতুন ভাবে গড়তে চাই : সিএনজিকে সাক্ষাৎকারে প্রধান উপদেষ্টা ●   চীন-রাশিয়া নয়, ইউরোপের সমস্যা তারা নিজেরাই: জেডি ভ্যান্স ●   বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক উন্নয়নে রাজনৈতিক সংলাপ হতে যাচ্ছে
ঢাকা, মঙ্গলবার, ৮ এপ্রিল ২০২৫, ২৪ চৈত্র ১৪৩১
BBC24 News
মঙ্গলবার, ১ জুন ২০২১
প্রথম পাতা » পরিবেশ ও জলবায়ু | শিরোনাম | সাবলিড | স্বাস্থ্যকথা » ভারতে কোভিড রোগীদের প্রাণঘাতী ছত্রাক ও সুপারবাগের সংক্রমণ বৃদ্ধি
প্রথম পাতা » পরিবেশ ও জলবায়ু | শিরোনাম | সাবলিড | স্বাস্থ্যকথা » ভারতে কোভিড রোগীদের প্রাণঘাতী ছত্রাক ও সুপারবাগের সংক্রমণ বৃদ্ধি
১১৯৭ বার পঠিত
মঙ্গলবার, ১ জুন ২০২১
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

ভারতে কোভিড রোগীদের প্রাণঘাতী ছত্রাক ও সুপারবাগের সংক্রমণ বৃদ্ধি

---বিবিসি২৪নিউজ, অমিত ঘোষ, দিল্লি থেকেঃ ভারতে করোনাভাইরাসের ভয়ঙ্কর দ্বিতীয় ঢেউয়ের তাণ্ডবে হাসপাতালের আইসিইউ ইউনিটগুলোতে রোগীর প্রচণ্ড চাপ তৈরি হয়েছে। মে মাসে কলকাতার এক হাসপাতালের আইসিইউতে ভর্তি হয়েছিলেন মধ্য বয়সী এক ব্যক্তি।

অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাকে ভেন্টিলেটারে দেয়া হয়। কোভিড-১৯-এ সঙ্কটাপন্ন রোগীর প্রাণ বাঁচানোর জন্য প্রয়োজনীয় স্টেরয়েড ওষুধ দিয়ে তার চিকিৎসা করা হয়, যেটার বিকল্প ছিল না।

কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন স্টেরয়েড অন্যদিকে শরীরের স্বাভাবিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয় এবং রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। যা তৈরি করতে পারে নতুন সমস্যা।

কলকাতার ওই রোগী দীর্ঘদিন আইসিইউ-তে থেকে ভাইরাসের সঙ্গে লড়াই করার পর যখন সুস্থ হয়ে বাড়ি যাবার পথে, তখন ডাক্তাররা দেখেন তার শরীরে ক্যানডিডা অরিস নামে একধরনের ছত্রাকের সংক্রমণ হয়েছে, যা প্রাণঘাতী এবং যা সারাতে ওষুধ কাজ করে না।

ওষুধের বিরুদ্ধে প্রতিরোধী হয়ে ওঠা এই ক্যানডিডা অরিস প্রথম আত্মপ্রকাশ করে এক দশকের বেশি আগে- ২০০৯ সালে এবং বিশ্বের সব দেশে হাসপাতালগুলোর জন্য এই সংক্রমণ হয়ে ওঠে বড় ধরনের শঙ্কার কারণ।

পৃথিবীর যে কোন দেশেই মরণাপন্ন যেসব রোগীকে আইসিইউ-তে রাখা হয়, তারা কোনরকম সংক্রমণের শিকার হলে সেটা রক্তপ্রবাহে সঞ্চালিত হবার আশংকা থাকে সবচেয়ে বেশি এবং এধরনের ইনফেকশন থেকে মৃত্যুর হার প্রায় ৭০%।

“কোভিড-১৯এর দ্বিতীয় ঢেউয়ে রোগীদের মধ্যে এধরনের সংক্রমণের ঘটনা অনেক বাড়তে দেখা যাচ্ছে। আইসিইউ-তে ভর্তি হতে হচ্ছে অনেক বেশি সংখ্যক রোগীকে এবং এদের অনেককেই খুব বেশি ডোজে স্টেরয়েড দিতে হচ্ছে। সেটা একটা কারণ হতে পারে,” বলছেন মুম্বাইয়ের সংক্রামক ব্যধি বিষয়ক বিশেষজ্ঞ ডা. ওম শ্রীবাস্তবা।ভারতে করোনাভাইরাসের বিপর্যয়কর দ্বিতীয় ঢেউ আছড়ে পড়ার পর গুরুতর অসুস্থ যেসব রোগীকে আইসিইউ-তে ভর্তি করতে হচ্ছে, তাদের মধ্যে ডাক্তাররা বিপজ্জনক ছত্রাক সংক্রমণের উর্ধ্বগতি লক্ষ্য করছেন।

এর মধ্যে ব্ল্যাক ফাঙ্গাস বা মিউকোরমাইকোসিস-এর প্রাদুর্ভাবের কথা ইতোমধ্যেই খবরে এসেছে। এই ফাঙ্গাস বিরল, কিন্তু বিপজ্জনক এবং নাক, চোখ এবং খুবই গুরুতর পর্যায়ে মস্তিষ্কে আক্রমণ করে। ভারতে ইতোমধ্যেই ১২ হাজার কেস শনাক্ত হয়েছে এবং ২০০জনের মৃত্যু হয়েছে।

এখন চিকিৎসকরা বলছেন কোভিড-১৯ রোগীদের মধ্যে অন্যান্য ফাঙ্গাসের সংক্রমণও বাড়ছে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আইসিইউতে এক সপ্তাহ বা ১০ দিন থাকার পর এটা ঘটছে।

ক্যানডিডা প্রজাতির ছত্রাক দু ধরনের হয়- অরিস এবং অ্যালবিকান্স। এবং এই ক্যানডিডা ফাঙ্গাস থেকে মানুষের মৃত্যু হতে পারে।

তৃতীয় আরেক প্রজাতির ফাঙ্গাস আছে যার নাম অ্যাসপারগিলাস। এর থেকে র‍্যাশ বা ক্ষতের সৃষ্টি হয় এবং এটা প্রধানত ফুসফুসকে আক্রমণ করে। এর থেকেও মৃত্যুর আশঙ্কা থাকে।

পঞ্চাশ লাখের বেশি প্রজাতির ছত্রাক বা ফাঙ্গাস আছে যেগুলোর মধ্যে মানুষের জন্য সবচেয়ে মারাত্মক হল ক্যানডিডা এবং অ্যাসপারগিলাস। এই দুই প্রজাতির ছত্রাকের সংক্রমণ হলে মানুষ মারা যেতে পারে।

ক্যানডিডা একটা জীবাণু যেটা অনেক জিনিসের ওপর লেগে থাকতে পারে, যেমন বাথরুমে ব্যবহৃত প্লাস্টিকের পর্দায়, কম্প্যুটার স্ক্রিনে, ডাক্তারের স্টেথোস্কোপে এবং রেলের কামরার রেলিংয়ে।

ডাক্তাররা বলছেন ক্যানডিডা অরিস (সংক্ষেপে সি. অরিস) ছত্রাকের সংক্রমণ রক্তপ্রবাহে ছড়িয়ে পড়ে। অনেকসময় তা শ্বাসতন্ত্র, কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্র এবং শরীরের ভেতরের অঙ্গগুলোকে সংক্রমিত করে। চামড়াতেও সংক্রমণ হয়।

অ্যাসপারগিলাস ছত্রাকও পরিবেশের মধ্যে থাকে। সাধারণত ঘর গরম করার জন্য হিটিং সিস্টেম বা এয়ার কন্ডিশনিং সিস্টেমের মধ্যে এই জীবাণু বাস করে।

সাধারণ সময়ে আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা এই ছত্রাকের বীজ আমাদের শ্বাসতন্ত্রে ঢোকা প্রতিহত করে।

কিন্তু করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীদের চামড়া, রক্ত নালীর দেয়াল এবং শ্বাসতন্ত্রের বিভিন্ন অংশের দেয়াল কোভিড-১৯ ভাইরাসের আক্রমণে দুর্বল ও ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে যাওয়ায় এই ফাঙ্গাস শ্বাসতন্ত্রে ঢুকে পড়তে পারে অনেক সহজে।কোভিডে গুরুতর আক্রান্ত যেসব রোগীকে ভেন্টিলেটরে রাখা হয় তাদের মধ্যে ২০% থেকে ৩০% এই ছত্রাক সংক্রমণের শিকার হচ্ছে বলে জানিয়েছেন মহারাষ্ট্র রাজ্যের ওয়ার্ধায় ১০০০ শয্যা বিশিষ্ট কস্তুরবা হাসপাতালের মেডিকেল সুপারিনটেনডেন্ট ডা. এসপি কালান্ত্রি।

সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ার কারণ কী
কোভিড-১৯ রোগীদের মধ্যে অন্তত ৫% গুরুতর সংক্রমণের শিকার হন, যাদের আইসিইউতে রেখে নিবিড় পরিচর্যায় চিকিৎসার প্রয়োজন হয়। এই চিকিৎসা অনেক সময় দীর্ঘ দিন ধরে চালানো প্রয়োজন হতে পারে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন যাদের জন্য ভেন্টিলেটার যন্ত্রের মাধ্যমে শ্বাসপ্রশ্বাসের ব্যবস্থা করতে হয়, তাদেরই ব্যাকটেরিয়া বা ফাঙ্গাস সংক্রমণের ঝুঁকি থাকে সবচেয়ে বেশি।

প্যানডেমিকের মধ্যে ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে যেহেতু প্রচুর রোগী ভর্তি করা হচ্ছে, তাই সেখানে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা দুর্বল হয়ে পড়েছে বলে চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন।

তারা বলছেন স্বাস্থ্যকর্মীদের কাজ করতে হচ্ছে সাধারণ সময়ের চেয়ে অনেক বেশি। একদিকে এজন্য তাদের ক্লান্তি, অন্যদিকে একগাদা সুরক্ষা পোশাক পরে কাজ করার অসুবিধা ও বাড়তি চাপ, যেসব নল দিয়ে রোগীদের গুরুত্বপূর্ণ ওষুধগুলো দেয়া হয় সেগুলোর অতিরিক্ত ব্যবহার, হাতে ধোয়ার অভ্যাসে ঢিলে দেয়ার প্রবণতা এবং পরিচ্ছন্নতা ও জীবাণুমুক্ত করার প্রক্রিয়াও যথাযথভাবে না হওয়ার কারণে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে সমস্যা দেখা দিচ্ছে।

“এতদিন ধরে এই মহামারি চলার কারণে স্বাস্থ্যকর্মীদের মধ্যে ক্লান্তি এবং একধরনের গা-ঢিলে দেয়া ভাব চলে এসেছে। সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। সেটাই প্রধান কারণ,” বলছেন ডা. অরুণালোক চক্রবর্তী। তিনি মানব ও প্রাণীদেহে ছত্রাকের প্রভাব বিষয়ে আন্তর্জাতিক একটি সংস্থা ইন্টারন্যাশানাল সোসাইটি অফ হিউম্যান অ্যান্ড অ্যানিমাল মাইকোলজির প্রেসিডেন্ট।

অন্য কারণও আছে।

ভারতের একজন চিকিৎসক বলছেন কোভিডের সাথে সাথে ব্যাকটেরিয়া ও ফাঙ্গাসের আক্রমণ ‘অনেকটা হেরে যাওয়া যুদ্ধে জেতার লড়াই”

---স্টেরয়েড এবং অন্যান্য ওষুধের মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহার। যা রোগীদের শরীরের স্বাভাবিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নষ্ট করে দিচ্ছে এবং কোভিড রোগীদের শরীরে অন্যান্য উপসর্গ থাকায় তাদের জন্য এই ফাঙ্গাসে আক্রান্ত হবার ঝুঁকি বাড়ছে।

“শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা খুব কম থাকলে এই ছত্রাকগুলো আক্রমণের সুযোগ পায়। বৈজ্ঞানিক পরিভাষায় এটাকে ‘সুযোগসন্ধানী সংক্রমণ’ বলা হয়,” বলেছেন লস এঞ্জলেস-এর স্বাস্থ্য পরিষেবায় সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার প্রধান ড. যাচারি রুবিন।

ড. রুবিন বলছেন এধরনের ফাঙ্গাস সাধারণত এইচআইভি/এইডস রোগীদের জন্য বড়ধরনের আশংকার কারণ হয়। “কোভিড-১৯ রোগের সাথে সাথে এই ফাঙ্গাসজনিত রোগ কিন্তু বিরল, কিন্তু ভারতে এটা ঘটছে বেশ ব্যাপকভাবেই।”

শনাক্তকরণ প্রক্রিয়া
এই ফাঙ্গাসের আক্রমণ শনাক্ত করা সহজ নয়। পরীক্ষার জন্য ফুসফুসের একেবারে ভেতর থেকে নমুনা সংগ্রহের প্রয়োজন হয়। ওষুধও খুবই দামি।

“এই ছত্রাক সংক্রমণের চিকিৎসা ডাক্তারদের জন্য খুবই দুশ্চিন্তার এবং হতাশার। একসঙ্গে তিন তিনটা বিপর্যয় কোভিড রোগীদের জন্য। প্রথমত কোভিড-১৯ রোগীর ফুসফুস ঝাঁঝরা করে দিয়েছে, তারপর তাদের মোকাবেলা করতে হচ্ছে ভাইরাস সংক্রমণের বিভিন্ন উপসর্গগুলো। এরপর যোগ হচ্ছে ফাঙ্গাসের সংক্রমণ,” বলছেন ডা. কালান্ত্রি।

“এটা অনেকটা হেরে যাওয়া যুদ্ধে জেতার লড়াই।”

অ্যাসপারগিলাস ছত্রাকের বীজবহনকারী অংশ- যা শরীরের ভেতর এই ছত্রাকের বংশবৃদ্ধি ঘটিয়ে সংক্রমণ ছড়ায়

ফাঙ্গাস সংক্রমণের উপসর্গগুলো
কিছু কিছু ফাঙ্গাস থেকে সংক্রমণের উপসর্গগুলোর সাথে কোভিড-১৯ রোগীর লক্ষণগুলোর মিল রয়েছে। যেমন জ্বর, কাশি এবং নিঃশ্বাস নিতে না পারা।

ক্যানডিডা ফাঙ্গাসের বাড়তি উপসর্গের মধ্যে রয়েছে সাদা রং-এর র‍্যাশ বা ক্ষত - যার জন্য একে অনেক সময় বলা হয় “সাদা ফাঙ্গাস”। নাক, মুখ, ফুসফুস, পাকস্থলি বা নখের গোড়ায় এই ছত্রাকের সংক্রমণ দেখা যেতে পারে, যে র‍্যাশ অনেক সময় সাদা ছানার মত দেখায়।

এই ফাঙ্গাসের সংক্রমণ শরীরে আরও ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়লে অর্থাৎ তা রক্তে চলে গেলে প্রায়ই রক্ত চাপ কমে যাওয়া, জ্বর, পেটে ব্যথা এবং মূত্রনালীর প্রদাহের মত উপসর্গ দেখা যায়।



এ পাতার আরও খবর

বাংলাদেশের জনগণের মহত্ত্ব ভুলব না: ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের জনগণের মহত্ত্ব ভুলব না: ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
ফ্রান্সের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ করছেন ট্রাম্প, ফরাসি প্রধানমন্ত্রী ফ্রান্সের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ করছেন ট্রাম্প, ফরাসি প্রধানমন্ত্রী
চীন-রাশিয়া নয়, ইউরোপের সমস্যা তারা নিজেরাই: জেডি ভ্যান্স চীন-রাশিয়া নয়, ইউরোপের সমস্যা তারা নিজেরাই: জেডি ভ্যান্স
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক উন্নয়নে রাজনৈতিক সংলাপ হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক উন্নয়নে রাজনৈতিক সংলাপ হতে যাচ্ছে
বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী পাসপোর্টের স্বীকৃতি পেয়েছে আয়ারল্যান্ড বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী পাসপোর্টের স্বীকৃতি পেয়েছে আয়ারল্যান্ড
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থার প্রধানকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থার প্রধানকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প
বঙ্গোপসাগরে দীর্ঘতম উপকূলরেখা একমাত্র ভারতের বঙ্গোপসাগরে দীর্ঘতম উপকূলরেখা একমাত্র ভারতের
তরুণদের চাকরিপ্রার্থী না হয়ে উদ্যোক্তা হতে পরামর্শ দিলেন ড. ইউনূস তরুণদের চাকরিপ্রার্থী না হয়ে উদ্যোক্তা হতে পরামর্শ দিলেন ড. ইউনূস
রাশিয়ার হয়ে ইউক্রেন যুদ্ধে অংশ নেওয়া ময়মনসিংহের ইয়াসিন নিহত রাশিয়ার হয়ে ইউক্রেন যুদ্ধে অংশ নেওয়া ময়মনসিংহের ইয়াসিন নিহত
‘অবস্থা বুঝে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে পাল্টা ব্যবস্থা’ নেবে ভারত ‘অবস্থা বুঝে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে পাল্টা ব্যবস্থা’ নেবে ভারত

আর্কাইভ

গাজায়-ইসরায়েলি বর্বরতার বিরুদ্ধে উত্তাল সারা দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের সতর্ক চলাচলের পরামর্শ ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের
ইসরায়েল দ্য রেড কার্ড’ বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষোভ
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদ বিশ্বজুড়ে ‘নো ওয়ার্ক, নো স্কুল’ কর্মসূচির ডাক
ট্রাম্প প্রশাসনের শুল্ক বিষয় সিদ্ধান্ত স্থগিতের সম্ভাবনা নেই: বাণিজ্য উপদেষ্টা
শুল্ক নিয়ে মার্কিন প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা করবেন প্রধান উপদেষ্টা
ইউরোপ-আমেরিকার মধ্যে বাণিজ্য ও নিরাপত্তা করতে হচ্ছে বাংলাদেশকে
পাপুয়া নিউ গিনির উপকূলে ৭.১ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
ঢাকার বায়ু আজ অস্বাস্থ্যকর
ইসরায়েলি বাহিনীর বর্বর হামলা-গাজায় প্রতিদিন ১০০ শিশু হতাহতের শিকার- জাতিসংঘ