শিরোনাম:
ঢাকা, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ন ১৪৩১
BBC24 News
শুক্রবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২১
প্রথম পাতা » আর্ন্তজাতিক | পরিবেশ ও জলবায়ু | শিরোনাম | সাবলিড » মিয়ানমারে জান্তা বিরোধী বিক্ষোভে নিহত ১
প্রথম পাতা » আর্ন্তজাতিক | পরিবেশ ও জলবায়ু | শিরোনাম | সাবলিড » মিয়ানমারে জান্তা বিরোধী বিক্ষোভে নিহত ১
৯০১ বার পঠিত
শুক্রবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২১
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

মিয়ানমারে জান্তা বিরোধী বিক্ষোভে নিহত ১

---বিবিসি২৪নিউজ,আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ মিয়ানামের সামরিক অভ্যূত্থান হওয়ার পর এই প্রথম একজন বিক্ষোভকারী মারা গেছেন, যিনি এর আগে পুলিশের গুলিতে মাথায় আঘাত পেয়েছিলেন।

মিয়া থোয়ে থোয়ে খাইন নামের ২০-বছর বয়সী ওই নারী জলকামান, রাবার বুলেট এবং গুলি করে প্রতিবাদকারীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়ার সময় গত মঙ্গলবার আহত হন।

“আমার খুব কষ্ট হচ্ছে এবং বলার কিছু নেই,” বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলছিলেন নিহত তরুণীর ভাই।

গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হবার পর গত ৯ই ফেব্রুয়ারি থেকে হাসপাতালে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়েছিলো তাকে।

তিনি আহত হবার পর মেডিকেল সূত্রগুলোকে উদ্ধৃত করে বিবিসি বার্মিজ বিভাগ জানিয়েছিলো যে ওই নারীর মাথার আঘাত অত্যন্ত গুরুতর।

অং সান সু চি’র নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করে সামরিক অভ্যুত্থানের পর থেকেই দেশটিতে প্রতিবাদ বিক্ষোভ চলছে।এর আগে ১৯৮৮ এবং ২০০৭ সালে দেশটির কয়েক দশকব্যাপী সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে অনুষ্ঠিত বিক্ষোভে নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে অনেক মানুষ প্রাণ হারিয়েছিল।

১৯৮৮ সালের বিক্ষোভে কমপক্ষে ৩,০০০ বিক্ষোভকারী মারা যায়, আর ২০০৭ সালে মারা গিয়েছিলেন ৩০ জন। দুই ঘটনাতেই হাজার হাজার মানুষকে কারাগারে পাঠানো হয়েছিল।

মানুষ কেন বিক্ষোভ করছে?

সাধারণ নির্বাচনের পর এনএলডি পার্টি বিপুল ব্যবধানে জয় পাওয়ার পর গত ১লা ফেব্রুয়ারি সেনা অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করে সামরিক বাহিনী।

সামরিক বাহিনী বিরোধী একটি দলকে সমর্থন দিচ্ছে, যারা নির্বাচনে ভোট জালিয়াতির অভিযোগ তুলে পুনঃনির্বাচনের দাবি জানিয়েছে।

পার্লামেন্টের নতুন অধিবেশন শুরু হওয়ার আগে আগে সেনা অভ্যুত্থানের ঘটনাটি ঘটে।

মিজ সু চি গৃহবন্দী রয়েছেন এবং তার বিরুদ্ধে বেআইনিভাবে ওয়াকি-টকি ব্যবহারের অভিযোগ রয়েছে। এনএলডির আরও অনেক নেতাও আটক রয়েছেন।

মিয়ানমার: কিছু মৌলিক তথ্য
• মিয়ানমার বার্মা নামেও পরিচিত, ১৯৬২ থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত সামরিক জান্তা সরকারের শাসনের অধীনে থাকার কারণে দীর্ঘ সময় ধরে ‘সমাজচ্যুত’ দেশ হিসেবে দেখা হতো

• ২০১০ সালের পর ধীরে ধীরে ক্ষমতা ছাড়তে শুরু করে সামরিক বাহিনী, যার জেরে ২০১৫ সালে অবাধ নির্বাচন হয় এবং বিরোধি নেত্রী অং সান সু চি’র নেতৃত্বে পরের বছর সরকার গঠিত হয়।

• রাখাইন রাজ্যে কথিত সন্ত্রাসীদের দমনে সামরিক অভিযানের কারণে লাখ লাখ রোহিঙ্গা মুসলিম বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়, যাকে জাতিসংঘ “জাতিগত নিধনের উদাহরণ হিসেবে” উল্লেখ করে।

• অং সান সু চি এবং তার সরকারকে ১লা ফেব্রুয়ারি সামরিক বাহিনী উৎখাত করে। এর আগে নভেম্বরের নির্বাচনে জয় পেয়েছিল এনএলডি দল।



আর্কাইভ

ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক স্বাভাবিক দিকে অগ্রসর হচ্ছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
নতুন আইজিপি বাহারুল ও ডিএমপি কমিশনার সাজ্জাত
পারমাণবিক আশ্রয়কেন্দ্র বানাচ্ছে রাশিয়া!
আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনালস) আইন সংশোধনের খসড়া অনুমোদন করেছে উপদেষ্টা পরিষদ
ইলন মাস্কের রকেট উৎক্ষেপণ দেখতে হাজির ট্রাম্প
লেবাননে নিহত দুই শতাধিক শিশু: ইউনিসেফ
মার্তিনেজের ধাঁধানো গোলে জিতল আর্জেন্টিনা
পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের পরিধি বাড়ালেন পুতিন
বিএনপির ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ সফল হয়নি: হাসনাত
যুক্তরাষ্ট্র-ফিলিপাইন সামরিক গোয়েন্দা তথ্য চুক্তি স্বাক্ষর