শিরোনাম:
ঢাকা, বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১৩ অগ্রহায়ন ১৪৩১
BBC24 News
মঙ্গলবার, ৯ ফেব্রুয়ারী ২০২১
প্রথম পাতা » আর্ন্তজাতিক | পরিবেশ ও জলবায়ু | শিরোনাম | সাবলিড » মিয়ানমারের সঙ্গে নিউজিল্যান্ড সম্পর্ক স্থগিত, ভ্রমণে ও নিষেধাজ্ঞা
প্রথম পাতা » আর্ন্তজাতিক | পরিবেশ ও জলবায়ু | শিরোনাম | সাবলিড » মিয়ানমারের সঙ্গে নিউজিল্যান্ড সম্পর্ক স্থগিত, ভ্রমণে ও নিষেধাজ্ঞা
৭৭৯ বার পঠিত
মঙ্গলবার, ৯ ফেব্রুয়ারী ২০২১
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

মিয়ানমারের সঙ্গে নিউজিল্যান্ড সম্পর্ক স্থগিত, ভ্রমণে ও নিষেধাজ্ঞা

---বিবিসি২৪নিউজ, আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ মিয়ানমারের সঙ্গে সব ধরনের উচ্চপর্যায়ের যোগাযোগ স্থগিত করছে নিউজিল্যান্ড। একই সঙ্গে দেশটির সেনা নেতৃত্বের ওপর ভ্রমণনিষেধাজ্ঞা দিতে যাচ্ছে নিউজিল্যান্ড। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

মিয়ানমারে গত সপ্তাহে সংঘটিত সামরিক অভ্যুত্থানের জেরে দেশটির ব্যাপারে এই পদক্ষেপগুলো নিচ্ছে নিউজিল্যান্ড।

আজ মঙ্গলবার নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী জেসিন্ডা আরডার্ন এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘আমাদের কঠোর বার্তা হলো, আমরা নিউজিল্যান্ড থেকে যা করতে পারি, তা করব। আমরা যা করব, তার মধ্যে একটি হলো উচ্চপর্যায়ের আলোচনা স্থগিত করা।’

নিউজিল্যান্ডের সহায়তা প্রকল্প দিয়ে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী যাতে কোনোভাবেই উপকৃত না হয়, তা নিশ্চিত করার ঘোষণা দেন জেসিন্ডা আরডার্ন। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমরা মিয়ানমারে যে অর্থায়ন করছি, তা যেন কোনোভাবেই দেশটির সামরিক শাসনকে সমর্থন না করে, তা নিশ্চিত করব।’

২০১৮ থেকে ২০২১ সাল নাগাদ মিয়ানমারে নিউজিল্যান্ডের সহায়তা প্রকল্পের আর্থিক মূল্য প্রায় ৩০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।

মিয়ানমার প্রসঙ্গে পৃথক একটি বিবৃতি দিয়েছেন নিউজিল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রী নানাইয়া মাহুতা। তিনি বলেছেন, মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর নেতৃত্বাধীন সরকারকে বৈধতা দেয় না নিউজিল্যান্ড। মিয়ানমারের আটক বা গ্রেপ্তার রাজনৈতিক নেতাদের অবিলম্বে মুক্তি দিতে আহ্বান জানাচ্ছে নিউজিল্যান্ড। একই সঙ্গে মিয়ানমারে বেসামরিক শাসন পুনর্বহালেরও আহ্বান জানাচ্ছে নিউজিল্যান্ড।

নানাইয়া মাহুতা বলেন, মিয়ানমারের সামরিক নেতাদের ওপর ভ্রমণনিষেধাজ্ঞা বলবতে নিউজিল্যান্ড সরকার সম্মত হয়েছে। আগামী সপ্তাহে এই নিষেধাজ্ঞার রূপরেখা চূড়ান্ত করা হবে।

১ ফেব্রুয়ারি ভোরে মিয়ানমারে সেনা অভ্যুত্থান হয়। সেনাপ্রধান মিন অং হ্লাইংয়ের নেতৃত্বাধীন সেনাবাহিনী দেশটির নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করে ক্ষমতা দখল করে। সামরিক বাহিনী দেশটিতে এক বছরের জন্য জরুরি অবস্থা জারি করেছে। একই সঙ্গে তারা দেশটির স্টেট কাউন্সেলর অং সান সু চি, প্রেসিডেন্ট উইন মিন্টসহ রাজনীতিক নেতাদের আটক-গ্রেপ্তার করেছে। তাঁরা সু চির বিরুদ্ধে একাধিক মামলা করে তাঁকে রিমান্ডে নিয়েছে।

মিয়ানমারে সেনা অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে চতুর্থ দিনের মতো বিক্ষোভ করছেন দেশটির হাজারো মানুষ। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় মিয়ানমারে সেনা অভ্যুত্থানের নিন্দা জানাচ্ছে। তারা মিয়ানমারের রাজনৈতিক নেতাদের মুক্তি ও গণতন্ত্র পুনর্বহালের আহ্বান জানিয়ে দেশটির সেনা কর্তৃপক্ষের ওপর চাপ বাড়িয়ে চলছে।



আর্কাইভ

ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক স্বাভাবিক দিকে অগ্রসর হচ্ছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
নতুন আইজিপি বাহারুল ও ডিএমপি কমিশনার সাজ্জাত
পারমাণবিক আশ্রয়কেন্দ্র বানাচ্ছে রাশিয়া!
আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনালস) আইন সংশোধনের খসড়া অনুমোদন করেছে উপদেষ্টা পরিষদ
ইলন মাস্কের রকেট উৎক্ষেপণ দেখতে হাজির ট্রাম্প
লেবাননে নিহত দুই শতাধিক শিশু: ইউনিসেফ
মার্তিনেজের ধাঁধানো গোলে জিতল আর্জেন্টিনা
পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের পরিধি বাড়ালেন পুতিন
বিএনপির ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ সফল হয়নি: হাসনাত
যুক্তরাষ্ট্র-ফিলিপাইন সামরিক গোয়েন্দা তথ্য চুক্তি স্বাক্ষর