শিরোনাম:
ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১
BBC24 News
বুধবার, ১৮ নভেম্বর ২০২০
প্রথম পাতা » পরিবেশ ও জলবায়ু | শিরোনাম | সাবলিড » আন্তর্জাতিক সমুদ্র-তলদেশ নিয়ন্ত্রণে ন্যায়সঙ্গত অংশীদারিত্ব চাই-বাংলাদেশ
প্রথম পাতা » পরিবেশ ও জলবায়ু | শিরোনাম | সাবলিড » আন্তর্জাতিক সমুদ্র-তলদেশ নিয়ন্ত্রণে ন্যায়সঙ্গত অংশীদারিত্ব চাই-বাংলাদেশ
৭১৫ বার পঠিত
বুধবার, ১৮ নভেম্বর ২০২০
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

আন্তর্জাতিক সমুদ্র-তলদেশ নিয়ন্ত্রণে ন্যায়সঙ্গত অংশীদারিত্ব চাই-বাংলাদেশ

---বিবিসি২৪নিউজ,ফরিদা ইয়াসমিন,নিউইয়র্ক থেকেঃ বাংলাদেশের জাতিসংঘে নিযুক্ত স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা, গভীর সমুদ্রে কৌশলগত অংশীদারিত্ব গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছেন।

জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা বলেছেন, সুনীল অর্থনীতি থেকে উদ্ভূত সম্ভাবনার পূর্ণ সুফল ঘরে তুলতে আমাদের প্রয়োজন সমুদ্র সম্পদে বিশেষ করে জাতীয় সমুদ্র সীমানার বাইরে এবং আন্তর্জাতিক সমুদ্র-তলদেশ কর্তৃপক্ষ নিয়ন্ত্রিত এলাকায় ন্যায়সঙ্গত অংশীদারিত্ব।

আন্তর্জাতিক সমুদ্র-তলদেশ কর্তৃপক্ষ প্রণীত সমুদ্রে বৈজ্ঞানিক গবেষণার খসড়া কর্ম-পরিকল্পনার উপর আয়োজিত উচ্চ-পর্যায়ের এক ভার্চ্যুয়াল সভায় তিনি এ কথা বলেন।

রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা বলেন, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য বাস্তবায়ন এবং জাতিসংঘের সমুদ্র বিজ্ঞান দশককে এগিয়ে নিতে এই কর্ম-পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়েছে।

বাংলাদেশকে উন্নত-সমৃদ্ধ দেশে পরিণত করার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গৃহীত রূপকল্প-২০৪১ এর উদাহরণ টেনে রাষ্ট্রদূত ফাতিমা বলেন, দেশের সমুদ্র সম্পদের কার্যকর ব্যবহার ও বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনার সক্ষমতা বিনির্মাণে বাংলাদেশ ব্যাপকভাবে বিনিয়োগ করছে যাতে রূপকল্প-২০৪১ এর অভীষ্ট লক্ষ্য অর্জন করা সম্ভব হয়। প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমার ও ভারতের সঙ্গে সমুদ্রসীমার শান্তিপূর্ণ মীমাংসার পর সুনীল অর্থনীতি বাংলাদেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন খাত হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে ।

বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি আন্তর্জাতিক সমুদ্র তলদেশ কর্তৃপক্ষসহ অন্যান্য অংশীজনদের সঙ্গে গভীর সমুদ্র এলাকায় যৌথভাবে গবেষণা পরিচালনা করার বিষয়ে বাংলাদেশের গভীর আগ্রহের কথাও পুনর্ব্যক্ত করেন।

গভীর সমুদ্র তলদেশে গবেষণা এগিয়ে নেওয়ার লক্ষ্যে ইতোমধ্যে আন্তর্জাতিক সমুদ্র তলদেশ কর্তৃপক্ষ গৃহীত বিভিন্ন উদ্যোগসমূহকে স্বাগত জানান বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি।

গভীর সমুদ্রে বৈজ্ঞানিক গবেষণা পরিচালনার ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট কিছু বিষয়ের উপর জোর দেন তিনি। এগুলো হলো- উন্নয়নশীল দেশসমূহে সক্ষমতা বিনির্মাণ ও কারিগরি ক্ষেত্রে সহায়তা প্রদান করা, সকলের অন্তর্ভুক্তি এবং বৈজ্ঞানিক গবেষণার প্রতিটি স্তরে বহু-অংশীজন ভিত্তিক কৌশলগত অংশীদারিত্ব নিশ্চিত করা, পর্যাপ্ত, সম্ভাব্য ও উদ্ভাবনী অর্থায়ন নিশ্চিত করা এবং সর্বোপরি সমুদ্র-পরিবেশ ও এর জীববৈচিত্র্য অক্ষুন্ন রাখা। এছাড়া গভীর সমুদ্রে বৈজ্ঞানিক গবেষণার ক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার বিষয়েও গুরুত্ব দেন তিনি।

অনুষ্ঠানটির সভাপতিত্ব করেন আন্তর্জাতিক সমুদ্র তলদেশ কর্তৃপক্ষের মহাসচিব মাইকেল ডব্লিউ লজ।

এছাড়া কোরিয়ার সমুদ্র ও মৎস্য সম্পদ মন্ত্রী, নরওয়ের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের স্টেট সেক্রেটারি এবং জাতিসংঘ সদস্য দেশসমূহের রাষ্ট্রদূত ও স্থায়ী প্রতিনিধিরা সভায় অংশ নেন।

সম্প্রতি বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক সমুদ্র তলদেশ কর্তৃপক্ষ পরিষদের সভাপতি নির্বাচিত হয়েছে।



গণহত্যায় শহিদ পরিবার পাবে ৫ লাখ, আহতরা ১ লাখ টাকা
ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা পেল সেনাবাহিনী
বাংলাদেশে মানবাধিকার লঙ্ঘনের তথ্য দেওয়ার আহ্বান জাতিসংঘের
ত্রাণ তহবিলে টাকা ব্যাংকে কেন?
সাবেক রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম গ্রেপ্তার
ঢাকায় আসছে জাতিসংঘের তদন্তদল
ময়মনসিংহের সীমান্ত থেকে সাংবাদিক মোজাম্মেল বাবু ও শ্যামল দত্ত আটক
দেশ পুনর্গঠনে যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
ঢাকা ও ওয়াশিংটন অর্থনৈতিক সহযোগিতা থাকবে: প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিদল
সরকারের সঙ্গে ২০০ মিলিয়ন ডলারের চুক্তি যুক্তরাষ্ট্রের