শিরোনাম:
●   জাতিসংঘকে শান্তিরক্ষী মিশনে বাংলাদেশি সংখ্যা বাড়ানোর আহ্বান ●   যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের বাংলাদেশে ভ্রমণে সতর্কতা ●   বাংলাদেশের দাবিতে ক্ষমা ও ক্ষতিপূরণের উল্লেখ নেই: পাকিস্তানের ভাষ্যে ●   চীনের শুল্ক নিয়ে আলোচনা বসতে নমনীয় ট্রাম্প ●   বেইজিং- ওয়াশিংটন বাণিজ্য যুদ্ধ শুরু, এলএনজি কেনা বন্ধ করেছে চীন: রিপোর্ট ●   ধীরে ধীরে বাড়ছে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল ●   পাকিস্তান ১৯৭১ সালের গণহত্যার জন্য ক্ষমা চাওয়ার এখনই উপযুক্ত সময় ●   বাংলাদেশের কিছু ঘটনার কারণে ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বন্ধ: ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ●   ভারতের মুসলিমদের ‘পূর্ণ নিরাপত্তা’ নিশ্চিত করার আহ্বান বাংলাদেশের ●   পাকিস্তানের কাছে ক্ষমা চাওয়াসহ তিন বিষয়ে সুরাহা চেয়েছে বাংলাদেশ
ঢাকা, রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২
BBC24 News
বুধবার, ৩ জুন ২০২০
প্রথম পাতা » আর্ন্তজাতিক | এশিয়া-মধ্যপ্রাচ্য | শিরোনাম | সাবলিড » লিবিয়ায় ২৬ বাংলাদেশি হত্যাকারী ‘খালেদ আল-মিশাই’ ড্রোন হামলায় নিহত
প্রথম পাতা » আর্ন্তজাতিক | এশিয়া-মধ্যপ্রাচ্য | শিরোনাম | সাবলিড » লিবিয়ায় ২৬ বাংলাদেশি হত্যাকারী ‘খালেদ আল-মিশাই’ ড্রোন হামলায় নিহত
১১৭৪ বার পঠিত
বুধবার, ৩ জুন ২০২০
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

লিবিয়ায় ২৬ বাংলাদেশি হত্যাকারী ‘খালেদ আল-মিশাই’ ড্রোন হামলায় নিহত

---বিবিসি২৪নিউজ,আন্তর্জাতিক ডেস্ক: লিবিয়ায় ২৬ বাংলাদেশিসহ ৩০ জনকে নির্বিচারে গুলি করে হত্যায় ‘মূল হোতা’ বলে অভিযুক্ত মিলিশিয়া নেতা খালেদ আল-মিশাই দেশটির বিমান বাহিনীর ড্রোন হামলায় নিহত হয়েছেন।

মঙ্গলবার (২ জুন) রাজধানী ত্রিপোলির ৮০ কিলোমিটার দক্ষিণে গারিয়ান শহরের কাছে ওই হামলায় তার মৃত্যু হয়। লিবিয়ার সংবাদমাধ্যম এ খবর দিয়েছে।

সংবাদমাধ্যম বলছে, খালেদ আল-মিশাই ছিলেন লিবিয়ার একাংশের নিয়ন্ত্রক বিদ্রোহী জেনারেল খলিফা হাফতারের অনুসারী। রাজধানী ত্রিপোলিসহ অনেক এলাকা জাতিসংঘ-স্বীকৃত জাতীয় ঐকমত্যের সরকারের (জিএনএ) নিয়ন্ত্রণে থাকলেও বেনগাজীসহ অনেক তেলসমৃদ্ধ এলাকা খলিফা হাফতারের বাহিনীর দখলে রয়েছে।

গত ২৮ মে ত্রিপোলি থেকে দূরে মিজদা শহরে ২৬ বাংলাদেশিসহ ৩০ জনকে গুলি করে হত্যা করে এক মানবপাচারকারীর সহযোগী ও স্বজনরা। এতে আহত হন আরও ১১ জন বাংলাদেশি।

বাংলাদেশিসহ ওই অভিবাসীদের মিজদা শহরের একটি জায়গায় মুক্তিপণের জন্য জিম্মি রেখেছিল মানবপাচারকারী চক্র। এ নিয়ে এক পর্যায়ে ওই চক্রের সঙ্গে মারামারি হয় অভিবাসী শ্রমিকদের। এতে এক মানবপাচারকারী নিহত হয়। তারই প্রতিশোধ হিসেবে সেই মানবপাচারকারীর লোকজন এ হত্যাকাণ্ড ঘটায়। এ ঘটনায় অস্ত্র সরবরাহ ও নেতৃত্বের জন্য খলিফা হাফতারের লোকজনকে অভিযুক্ত করে আসছে লিবিয়ার জিএনএ সরকার।

ঘটনাটির পরই লিবিয়ার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতি দিয়ে জানায়, তারা এর তদন্ত শুরু করেছে। পরে লিবিয়ার সরকারের পক্ষ থেকে আরেকটি বিবৃতিতে বলা হয়, হত্যাকারীদের বিচারের আওতায় আনতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ লিবিয়া। এতে নিহতদের পরিবার ও বাংলাদেশ সরকারের প্রতি গভীর সমবেদনাও জানানো হয়।



আর্কাইভ

যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের বাংলাদেশে ভ্রমণে সতর্কতা
বাংলাদেশের দাবিতে ক্ষমা ও ক্ষতিপূরণের উল্লেখ নেই: পাকিস্তানের ভাষ্যে
বেইজিং- ওয়াশিংটন বাণিজ্য যুদ্ধ শুরু, এলএনজি কেনা বন্ধ করেছে চীন: রিপোর্ট
ধীরে ধীরে বাড়ছে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
পাকিস্তানের কাছে ক্ষমা চাওয়াসহ তিন বিষয়ে সুরাহা চেয়েছে বাংলাদেশ
বাংলাদেশ সরকারের সংস্কার কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানাল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশ-পাকিস্তান পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠক কতটুকু সফল হবে!
সেভেন সিস্টার্স নিয়ে যে পদক্ষেপ নিল ভারত
বিশ্বে বায়ুদূষণে আজ শীর্ষে ঢাকা
গাজায় কোনো মানবিক সহায়তা প্রবেশ করতে দিচ্ছে না: ইসরাইল