শিরোনাম:
ঢাকা, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ন ১৪৩১
BBC24 News
শুক্রবার, ২৩ আগস্ট ২০২৪
প্রথম পাতা » আমেরিকা | আর্ন্তজাতিক | পরিবেশ ও জলবায়ু | শিরোনাম » আমেরিকার সব মানুষের প্রেসিডেন্ট হতে চাই : কমলা হ্যারিস
প্রথম পাতা » আমেরিকা | আর্ন্তজাতিক | পরিবেশ ও জলবায়ু | শিরোনাম » আমেরিকার সব মানুষের প্রেসিডেন্ট হতে চাই : কমলা হ্যারিস
৫৩২ বার পঠিত
শুক্রবার, ২৩ আগস্ট ২০২৪
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

আমেরিকার সব মানুষের প্রেসিডেন্ট হতে চাই : কমলা হ্যারিস

---বিবিসি২৪নিউজ,ফরিদা ইয়াসমিন (ওয়াশিংটন) যুক্তরাষ্ট্রের থেকে : যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে পদপ্রার্থী হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে ডেমোক্র্যাটিক পার্টির মনোনয়ন গ্রহণ করেছেন দেশটির ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস।
শিকাগোতে ডেমোক্রেটিক পার্টির চারদিনের জাতীয় সম্মেলন শেষে বৃহস্পতিবার রাতেই কমলা হ্যারিস দলীয় মনোনয়ন গ্রহণ করেছেন।

দলীয় মনোনয়ন গ্রহণ করার পর সম্মেলনে দেওয়া ভাষণে নিজের নীতি স্পষ্ট করলেন তিনি।

এই ভাষণে তিনি বলেছেন, আমি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হওয়ার জন্য প্রার্থীপদ গ্রহণ করছি। আমেরিকার সব মানুষের হয়ে, তাদের কাহিনী বিশ্বের এই মহান দেশে স্বর্ণাক্ষরে লেখার জন্য প্রেসিডেন্ট হতে চাই। আমেরিকার সব মানুষের জন্য প্রেসিডেন্ট হতে চাই আমি।

কমলা বলেছেন, আমি জানি, বিভিন্ন রাজনৈতিক মতের মানুষ এই ভাষণ শুনছেন ও দেখছেন। তাদের কাছে আমি একটা কথাই বলতে চাই, আমি সেই প্রেসিডেন্ট হতে চাই, যিনি সবাইকে ঐক্যবদ্ধ করবেন, তাদের উচ্চাশা পূরণ করবেন। এমন একজন প্রেসিডেন্ট হতে চাই, যিনি নেতৃত্ব দেবেন, যিনি সবার কথা শুনবেন।

ভোটদাতাদের উদ্দেশে তিনি বলেছেন, একটা নতুন পথে হাঁটার সুযোগ এসেছে। অতীতের তিক্ততা ভুলে, হতাশা মুছে দিয়ে এগোবার সুয়োগ এসেছে। একটা দল বা একটা গোষ্ঠী হিসাবে নয়, অ্যামেরিকার মানুষ হিসাবে এগোনোর সুযোগ এসেছে। আমাদের আর পিছিয়ে যাওয়ার সুয়োগ নেই।

হ্যারিস বলেছেন, অনেক ক্ষেত্রেই ডোনাল্ড ট্রাম্প সিরিয়াস মানুষ নন। কিন্তু ডোনাল্ড ট্রাম্পকে আবার হোয়াইট হাউসে আনার প্রতিক্রিয়া খুবই গুরুতর হতে বাধ্য।
ওই ভাষণে নিজের পররাষ্ট্র নীতি নিয়ে কমলা হ্যারিস বলেছেন, প্রেসিডেন্ট হতে পারলে তিনি ইউক্রেন ও ন্যাটোর পাশে শক্তভাবে দাঁড়াবেন।

হ্যারিসের মতে, গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তির সময় এসেছে। বন্দিদের মুক্তি দেওয়াটা জরুরি। আমি সবসময়ই ইসরাইলের আত্মরক্ষার অধিকারের পক্ষে। কিন্তু গাজায় যা হয়েছে তা ভয়ংকর ও হৃদয়বিদারক।

তিনি বলেছেন, প্রেসিডেন্ট বাইডেন এবং আমি এই যুদ্ধ বন্ধের চেষ্টা করেছি। আমরা চেয়েছি, ইসরাইল যেন সুরক্ষিত থাকে এবং বন্দিরা যেন মুক্তি পান। ফিলিস্তিনি মানুষরা যেন মর্যাদা, সুরক্ষা, স্বাধীনতা ও আত্মনিয়নিত্রণের অধিকার নিয়ে বাঁচতে পারেন।

হ্যারিস মার্কিন ভোটদাতাদের কাছে আবেদন জানিয়ে বলেছেন, তারা যেন বিভাজনের রাজনীতিতে সায় না দেন। তিনি দাবি করেছেন, ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হলে দেশজুড়ে গর্ভপাত নিষিদ্ধ করবেন।

বাইডেন সরে যাওয়ার পর কমলা হ্যারিস এখন ট্রাম্পের প্রতিদ্বন্দ্বী। যদি তিনি জিততে পারেন, তাহলে ইতিহাস তৈরি হবে। অ্যামেরিকা তার প্রথম নারী প্রেসিডেন্ট পাবে।



আর্কাইভ

ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক স্বাভাবিক দিকে অগ্রসর হচ্ছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
নতুন আইজিপি বাহারুল ও ডিএমপি কমিশনার সাজ্জাত
পারমাণবিক আশ্রয়কেন্দ্র বানাচ্ছে রাশিয়া!
আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনালস) আইন সংশোধনের খসড়া অনুমোদন করেছে উপদেষ্টা পরিষদ
ইলন মাস্কের রকেট উৎক্ষেপণ দেখতে হাজির ট্রাম্প
লেবাননে নিহত দুই শতাধিক শিশু: ইউনিসেফ
মার্তিনেজের ধাঁধানো গোলে জিতল আর্জেন্টিনা
পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের পরিধি বাড়ালেন পুতিন
বিএনপির ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ সফল হয়নি: হাসনাত
যুক্তরাষ্ট্র-ফিলিপাইন সামরিক গোয়েন্দা তথ্য চুক্তি স্বাক্ষর