শিরোনাম:
●   যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের বাংলাদেশে ভ্রমণে সতর্কতা ●   বাংলাদেশের দাবিতে ক্ষমা ও ক্ষতিপূরণের উল্লেখ নেই: পাকিস্তানের ভাষ্যে ●   চীনের শুল্ক নিয়ে আলোচনা বসতে নমনীয় ট্রাম্প ●   বেইজিং- ওয়াশিংটন বাণিজ্য যুদ্ধ শুরু, এলএনজি কেনা বন্ধ করেছে চীন: রিপোর্ট ●   ধীরে ধীরে বাড়ছে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল ●   পাকিস্তান ১৯৭১ সালের গণহত্যার জন্য ক্ষমা চাওয়ার এখনই উপযুক্ত সময় ●   বাংলাদেশের কিছু ঘটনার কারণে ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বন্ধ: ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ●   ভারতের মুসলিমদের ‘পূর্ণ নিরাপত্তা’ নিশ্চিত করার আহ্বান বাংলাদেশের ●   পাকিস্তানের কাছে ক্ষমা চাওয়াসহ তিন বিষয়ে সুরাহা চেয়েছে বাংলাদেশ ●   বাংলাদেশ সরকারের সংস্কার কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানাল যুক্তরাষ্ট্র
ঢাকা, রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২
BBC24 News
বুধবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৩
প্রথম পাতা » আর্ন্তজাতিক | পরিবেশ ও জলবায়ু | শিরোনাম | সাবলিড » বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের প্রত্যাশা ইইউ’র
প্রথম পাতা » আর্ন্তজাতিক | পরিবেশ ও জলবায়ু | শিরোনাম | সাবলিড » বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের প্রত্যাশা ইইউ’র
২৭৩ বার পঠিত
বুধবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৩
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের প্রত্যাশা ইইউ’র

---বিবিসি২৪নিউজ,কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা: বাংলাদেশে নিযুক্ত ইইউ রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলি বলেছেন, ‘বাংলাদেশের আগামী সাধারণ নির্বাচন গণতান্ত্রিক, বিশ্বাসযোগ্য, শান্তিপূর্ণ ও অংশগ্রহণমূলক পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হবে বলে সারাবিশ্ব আশা করছে। ইউরোপীয় ইউনিয়নও এ ধরনের নির্বাচন প্রত্যাশা করে।’

বুধবার বিকেলে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সঙ্গে বৈঠক শেষে ইইউ রাষ্ট্রদূত সাংবাদিকদের এ কথা বলেন। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে বুধবার দেড় ঘণ্টার বেশি সময় তাঁরা অবস্থান করেন। ইইউ’র সঙ্গে বৈঠকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালসহ কমিশনের অন্য সদস্যরা এবং ইসি সচিব উপস্থিত ছিলেন। অন্যদিকে ঢাকায় নিযুক্ত ইইউ রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলির নেতৃত্বে সুইডেন, স্পেন, ইতালি, নেদারল্যান্ডস, ডেনমার্ক, ফ্রান্স ও জার্মানির মিশনপ্রধানসহ ১০ জন উপস্থিত ছিলেন।

বৈঠক শেষে চার্লস হোয়াইটলি অপেক্ষমান সাংবাদিকদের জানান, বৈঠকে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। তবে তিনি বৈঠকের বিষয়ে বিস্তারিত কিছু বলেননি। এ বিষয়ে সাংবাদিকদের কোনো প্রশ্নেরও জবাব দেননি তিনি। তবে বিরোধীদের ভোট বর্জনের আহ্বান, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আন্দোলন, তফসিল পুনঃনির্ধারণ নিয়ে যে গুঞ্জন, এসব নিয়ে কোনো প্রশ্নে নেয়নি নির্বাচন কমিশন বা ইউরোপীয় ইউনিয়নের কেউ।

বৈঠক শেষে সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল সাংবাদিকদের বলেন, ‘নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও বিশ্বাসযোগ্য যাতে হয়, সেটা নিশ্চিত করতে ইসি সর্বোচ্চ পর্যায়ে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি বলে তাদেরকে জানান হয়েছে। কমিশনের সদস্যরা দুই সপ্তাহ ধরে ঢাকার বাইরে ঘুরেছেন। তাঁরা প্রশাসন, জনগণকে এ বিষয়গুলো অবহিত করছেন, যাতে প্রশাসন স্থানীয়ভাবে তাদের সব শক্তিকে সমন্বিত করে; যাতে অবাধ, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনটা নিশ্চিত হয়। ইসির পক্ষ থেকে এসব কথা তাঁদেরকে বলা হয়েছে।’

সিইসি বলেন, ‘যতদূর বুঝেছি, তাঁরা আমাদের বক্তব্যে সন্তুষ্ট হয়েছেন। আমরা আমাদের যে সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা; একটা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন করতে আইনত ও সাংবিধানিকভাবে বাধ্য, সেটা খুব স্পষ্ট করে তাঁদের বুঝিয়েছি, আগেও বুঝিয়েছি। আমার বিশ্বাস, আমাদের এ সাংবিধানিক সীমাবদ্ধতা এটা তাঁরা বুঝতে পেরেছেন।’

সিইসি আরও বলেন, ‘রাজনৈতিক বিষয়ে ইসি বলেছে–‘রাজনৈতিক অঙ্গনে যদি কোনো মতবিরোধ, বিভেদ, বিভাজন থাকে, সেখানে কোনোভাবেই ইসি হস্তক্ষেপ করতে পারে না।’

আগামী ৭ জানুয়ারি ভোটের তারিখ ধরে নির্বাচন কমিশন যে তফসিল ঘোষণা করেছে, তাতে মনোনয়নপত্র জমার সময় শেষ হচ্ছে বৃহস্পতিবার। তফসিল প্রত্যাখ্যান করে মঙ্গলবার ও সাপ্তাহিক ছুটির দুটি দিন বিরতি রেখে বিএনপি ও সমমনা দলগুলো টানা অবরোধ ও হরতাল চালিয়ে যাচ্ছে।

সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল সাংবাদিকদের বলেন, ‘ইইউ প্রতিনিধিরা এর আগেও একাধিকবার এসেছেন। সহসাই তাদের একটা এক্সপার্ট ইলেকশন টিম আসবে জানিয়েছেন। এরই মধ্যে তাঁদের চার জনের এক্সপার্ট টিম এসে গেছেন। তারা দীর্ঘ সময় ধরে আমাদের প্রস্তুতি সম্পর্কে জেনেছেন। এর মধ্যে আমাদের প্রস্তুতি এগিয়ে গেছে; এটা তো তারা জানতেন না । আমাদের কী কী অগ্রগতি হয়েছে তা জানিয়েছি।’ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র জমার শেষ সময় আজ ৩০ নভেম্বর, বাছাই ১-৪ ডিসেম্বর ও প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ১৭ ডিসেম্বর। বিরোধী জোটের আন্দোলনের মধ্যে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তার মধ্যে গত জুলাইয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের একটি প্রাক-নির্বাচনী অনুসন্ধানী দল বাংলাদেশে আসে। দলটি নির্বাচন কমিশনসহ অংশীজনের সঙ্গে বৈঠকও করে। গত ২১ সেপ্টেম্বর নির্বাচন কমিশন সচিব মো. জাহাংগীর আলম জানান, ‘বাজেট স্বল্পতার’ কথা বলে আগামী নির্বাচন পর্যবেক্ষণে পূর্ণাঙ্গ পর্যবেক্ষক দল না পাঠানোর সিদ্ধান্ত জানায় ইইউ। তিন দিন পর ২৪ সেপ্টেম্বর সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল ঢাকায় ইইউর রাষ্ট্রদূতকে চিঠির জবাব দেন এবং নির্বাচন পর্যবেক্ষণের আহ্বান জানান। তিনি এতে লেখেন- কমিশন আশা করে, ইইউ ছোট পরিসরে হলেও একটি দল পাঠাবে। সবশেষ গত ১৯ অক্টোবর নির্বাচন কমিশনের অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ জানান, দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ইইউর চার সদস্যের কারিগরি বিশেষজ্ঞ দল আসছে নভেম্বরে। দলটি ভোটের আগে পরে মিলিয়ে প্রায় দুই মাস (২১ নভেম্বর থেকে ২১ জানুয়ারি পর্যন্ত) পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করবে। ইইউ সদরদপ্তর থেকে এ সংক্রান্ত চিঠি স্থানীয় দূতাবাসের মাধ্যমে নির্বাচন কমিশনে এসেছে বলে জানিয়েছিলেন তিনি।



আর্কাইভ

যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের বাংলাদেশে ভ্রমণে সতর্কতা
বেইজিং- ওয়াশিংটন বাণিজ্য যুদ্ধ শুরু, এলএনজি কেনা বন্ধ করেছে চীন: রিপোর্ট
ধীরে ধীরে বাড়ছে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
পাকিস্তানের কাছে ক্ষমা চাওয়াসহ তিন বিষয়ে সুরাহা চেয়েছে বাংলাদেশ
বাংলাদেশ সরকারের সংস্কার কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানাল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশ-পাকিস্তান পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠক কতটুকু সফল হবে!
সেভেন সিস্টার্স নিয়ে যে পদক্ষেপ নিল ভারত
বিশ্বে বায়ুদূষণে আজ শীর্ষে ঢাকা
গাজায় কোনো মানবিক সহায়তা প্রবেশ করতে দিচ্ছে না: ইসরাইল
প্রশাসন বিএনপির পক্ষে, এদের অধীন নির্বাচন করা সম্ভব নয়: নাহিদ