শিরোনাম:
ঢাকা, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ন ১৪৩১
BBC24 News
বুধবার, ২২ নভেম্বর ২০২৩
প্রথম পাতা » এশিয়া-মধ্যপ্রাচ্য | পরিবেশ ও জলবায়ু | প্রিয়দেশ | শিরোনাম | সাবলিড » সোনিয়া-রাহুল গান্ধীর ৭৫১ কোটি রুপির সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত
প্রথম পাতা » এশিয়া-মধ্যপ্রাচ্য | পরিবেশ ও জলবায়ু | প্রিয়দেশ | শিরোনাম | সাবলিড » সোনিয়া-রাহুল গান্ধীর ৭৫১ কোটি রুপির সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত
৪২৬ বার পঠিত
বুধবার, ২২ নভেম্বর ২০২৩
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

সোনিয়া-রাহুল গান্ধীর ৭৫১ কোটি রুপির সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত

---বিবিসি২৪নিউজ,অমিত ঘোষ দিল্লি থেকে: ভারতে পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের মধ্যেই ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় ৭৫১ কোটি রুপির সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল দেশটির কেন্দ্রীয় সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। ভারতীয় গণমাধ্যম আনন্দবাজার পত্রিকা এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

ইডি সূত্রের বরাত দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়, ন্যাশনাল হেরাল্ড সংবাদপত্র, তার প্রকাশনা সংস্থা অ্যাসোসিয়েটেড জার্নালস লিমিটেড (এজেএল) এবং পরিচালন তথা মালিক সংস্থা ইয়ং ইন্ডিয়ার স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি রয়েছে এই তালিকায়। এই প্রতিষ্ঠানগুলোর মালিক সোনিয়া ও রাহুলসহ কংগ্রেসের বেশ কয়েকজন নেতা।

জওয়াহেরলাল নেহরু প্রতিষ্ঠিত ন্যাশনাল হেরাল্ড সংবাদপত্র নিয়ে ২০১৩ সালে মনমোহন সিংয়ের জামানতেই দুর্নীতির অভিযোগ তুলেছিল বিজেপি। ২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদি সরকার ক্ষমতায় আসার পর বিষয়টি নিয়ে নতুন করে জলঘোলা শুরু হয়। যার মূল হোতা ছিলেন বিজেপি নেতা সুব্রহ্মণ্যম স্বামী। তাঁর অভিযোগ, ‘অ্যাসোসিয়েটেড জার্নালস লিমিটেড’ নামে যে সংস্থার হাতে সংবাদপত্রটির মালিকানা ছিল, বাজারে ৯০ কোটি রুপি দেনা ছিল তাদের।

যার বেশির ভাগটাই কংগ্রেসের কাছ থেকে নেওয়া।
প্রতিবেদন অনুসারে, ২০০৮ সালে সংবাদপত্রটির প্রকাশনা বন্ধ হয়ে যায়। সেই অবস্থাতেই সংস্থাটি অধিগ্রহণ করে সোনিয়া, রাহুল ও শীর্ষস্থানীয় কংগ্রেস নেতাদের ‘ইয়ং ইন্ডিয়ান প্রাইভেট লিমিটেড’ সংস্থা। যার পর ন্যাশনাল হেরাল্ডের কয়েক হাজার কোটি রুপির সম্পত্তি ইয়ং ইন্ডিয়ানের দখলে চলে আসে।

৯০ কোটি রুপি দেনার বোঝাও চাপে তাদের ঘাড়ে। এর কিছুদিন পর ‘দেনার টাকা উদ্ধার করা সম্ভব নয়’ বলে কারণ দেখিয়ে কংগ্রেসের পক্ষ থেকে ঋণের টাকা মওকুফ করে দেওয়া হয়।
এখানেই আপত্তি তোলেন স্বামী। তাঁর যুক্তি, কংগ্রেস রাজনৈতিক দল। তাদের কোনো কর দিতে হয় না।

কোনো বাণিজ্যক সংস্থাকে ঋণ দেওয়াও তাদের এখতিয়ারের বাইরে। এই মালিকানা হস্তান্তরে বেআইনি লেনদেন হয়েছিল কি না, তার তদন্তের জন্য ২০১৫ সালের শুরুতে ইডিকে নির্দেশ দিয়েছিলেন দিল্লির মেট্রোপলিটন আদালত। পাশাপাশি আইটিওর দপ্তর থেকে কোনো পত্রিকা প্রকাশিত হয় না যুক্তি দিয়ে এজেএলকে দপ্তর খালি করতে বলেছিল নরেন্দ্র মোদি সরকার। হাইকোর্টও গত বছর সেই সিদ্ধান্তে সম্মতি দিয়েছিলেন।
এদিকে কংগ্রেস নেতৃত্বের পাল্টা দাবি, ইয়ং ইন্ডিয়া অলাভজনক সংস্থা। এই সংস্থা কোনো মালিককে মুনাফার ভাগ দিতে পারে না। কোনো সম্পত্তির হাতবদল বা আর্থিক লেনদেনও হয়নি।

বস্তুত, প্রথম দফার তদন্তের পর ইডি কংগ্রেসের দাবিকেই মান্যতা দিয়ে মামলাটি বন্ধ করার সুপারিশ করেছিল। কিন্তু সেই সিদ্ধান্ত খারিজ করে তড়িঘড়ি ইডির তৎকালীন কর্মকর্তা রাজন কাটোচকে সরিয়ে দিয়েছিল মোদি সরকার।



আর্কাইভ

ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক স্বাভাবিক দিকে অগ্রসর হচ্ছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
নতুন আইজিপি বাহারুল ও ডিএমপি কমিশনার সাজ্জাত
পারমাণবিক আশ্রয়কেন্দ্র বানাচ্ছে রাশিয়া!
আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনালস) আইন সংশোধনের খসড়া অনুমোদন করেছে উপদেষ্টা পরিষদ
ইলন মাস্কের রকেট উৎক্ষেপণ দেখতে হাজির ট্রাম্প
লেবাননে নিহত দুই শতাধিক শিশু: ইউনিসেফ
মার্তিনেজের ধাঁধানো গোলে জিতল আর্জেন্টিনা
পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের পরিধি বাড়ালেন পুতিন
বিএনপির ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ সফল হয়নি: হাসনাত
যুক্তরাষ্ট্র-ফিলিপাইন সামরিক গোয়েন্দা তথ্য চুক্তি স্বাক্ষর