শিরোনাম:
●   যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের বাংলাদেশে ভ্রমণে সতর্কতা ●   বাংলাদেশের দাবিতে ক্ষমা ও ক্ষতিপূরণের উল্লেখ নেই: পাকিস্তানের ভাষ্যে ●   চীনের শুল্ক নিয়ে আলোচনা বসতে নমনীয় ট্রাম্প ●   বেইজিং- ওয়াশিংটন বাণিজ্য যুদ্ধ শুরু, এলএনজি কেনা বন্ধ করেছে চীন: রিপোর্ট ●   ধীরে ধীরে বাড়ছে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল ●   পাকিস্তান ১৯৭১ সালের গণহত্যার জন্য ক্ষমা চাওয়ার এখনই উপযুক্ত সময় ●   বাংলাদেশের কিছু ঘটনার কারণে ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বন্ধ: ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ●   ভারতের মুসলিমদের ‘পূর্ণ নিরাপত্তা’ নিশ্চিত করার আহ্বান বাংলাদেশের ●   পাকিস্তানের কাছে ক্ষমা চাওয়াসহ তিন বিষয়ে সুরাহা চেয়েছে বাংলাদেশ ●   বাংলাদেশ সরকারের সংস্কার কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানাল যুক্তরাষ্ট্র
ঢাকা, রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২
BBC24 News
বৃহস্পতিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩
প্রথম পাতা » আর্ন্তজাতিক | পরিবেশ ও জলবায়ু | শিরোনাম | সাবলিড » জাতিসংঘে সন্ধিপত্র বিষয়ক চুক্তিতে সই করলেন প্রধানমন্ত্রী
প্রথম পাতা » আর্ন্তজাতিক | পরিবেশ ও জলবায়ু | শিরোনাম | সাবলিড » জাতিসংঘে সন্ধিপত্র বিষয়ক চুক্তিতে সই করলেন প্রধানমন্ত্রী
৩৪৪ বার পঠিত
বৃহস্পতিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

জাতিসংঘে সন্ধিপত্র বিষয়ক চুক্তিতে সই করলেন প্রধানমন্ত্রী

---বিবিসি২৪নিউজ,এম ডি জালাল, জাতিসংঘ সদরদপ্তর (নিউইয়র্ক) যুক্তরাষ্ট্র থেকে: গভীর সমুদ্রে সম্পদ আহরণ ও সুষ্ঠু ব্যবহার সংক্রান্ত একটি জাতিসংঘ সন্ধিপত্রে (ট্রিটি) সই করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বুধবার নিউ ইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দফতরে ‘বায়োলজিক্যাল ডাইভারসিটি অব এরিয়াস বিয়ন্ড ন্যাশনাল জুরিসডিকশন’ (বিবিএনজে) ট্রিটি সই করলেন প্রধানমন্ত্রী। এর মাধ্যমে সুমদ্র সম্পদের সু্ষ্ঠু সংরক্ষণ ও আহরণে বাংলাদেশের যে প্রতিশ্রুতি সেটি আরও দৃঢ় হলো।

চুক্তিপত্রে যারা সই করবে ও অনুস্বাক্ষর করবে তাদেরকে গভীর সুমদ্রে ভাসমান সম্পদ আহরণের ক্ষেত্রে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে।

এরমধ্যে রয়েছে মেরিন প্রটেকটেড অঞ্চলে সম্পদ আহরণ করা যাবে না, উন্নয়নশীল দেশগুলো যাতে গভীর সমুদ্রে সম্পদ আহরণ করতে পারে সেজন্য সক্ষমতা বৃদ্ধি ও প্রযুক্তি হস্তান্তর করতে হবে, অতিরিক্ত মাত্রায় মাছ ধরা যাবে না, পরিবেশের ওপর প্রভাব পর্যালোচনা করতে হবে, সমুদ্র দূষণ রোধ করতে হবে এবং গবেষণার জন্য অর্থ ব্যয় করতে হবে।

জাতিসংঘের নিয়ম অনুযায়ী যেকোনও দেশের তটরেখা বা উপকূল থেকে ৩৫০ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত যে সমুদ্র রয়েছে সেটির ওপর ওই দেশের সার্বভৌম অধিকার রয়েছে। এরমধ্যে ২০০ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত পানিতে ভাসমান অর্থাৎ মাছসহ অন্যান্য সম্পদ এবং সমুদ্রের তলদেশে যে সম্পদ রয়েছে সব কিছুর মালিক ওই দেশ। কিন্তু ২০০ নটিক্যাল মাইলের পরে শুধু সমুদ্রের তলদেশে যে সম্পদ রয়েছে সেটির মালিক ওই দেশ। অন্যভাবে বলা যায়— ২০০ নটিক্যাল মাইলের পরে ভাসমান সম্পদ অন্য যেকোনও দেশ আহরণ করার অধিকার রাখে।

---নতুন সন্ধিপত্র অনুযায়ী, ২০০ নটিক্যাল মাইলের পরে ভাসমান সম্পদ যা মেরিন জেনেটিক রিসোর্সেস নামে পরিচিত অন্য কোনও দেশ বা কোম্পানি আহরণ করলে সেটির একটি অংশ ওই অঞ্চলের মালিকানা যে দেশের রয়েছে সেই দেশের সক্ষমতা বৃদ্ধি ও প্রযুক্তি হস্তান্তরের মাধ্যমে দিতে হবে।



আর্কাইভ

যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের বাংলাদেশে ভ্রমণে সতর্কতা
বেইজিং- ওয়াশিংটন বাণিজ্য যুদ্ধ শুরু, এলএনজি কেনা বন্ধ করেছে চীন: রিপোর্ট
ধীরে ধীরে বাড়ছে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
পাকিস্তানের কাছে ক্ষমা চাওয়াসহ তিন বিষয়ে সুরাহা চেয়েছে বাংলাদেশ
বাংলাদেশ সরকারের সংস্কার কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানাল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশ-পাকিস্তান পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠক কতটুকু সফল হবে!
সেভেন সিস্টার্স নিয়ে যে পদক্ষেপ নিল ভারত
বিশ্বে বায়ুদূষণে আজ শীর্ষে ঢাকা
গাজায় কোনো মানবিক সহায়তা প্রবেশ করতে দিচ্ছে না: ইসরাইল
প্রশাসন বিএনপির পক্ষে, এদের অধীন নির্বাচন করা সম্ভব নয়: নাহিদ