শিরোনাম:
●   জলবায়ু সম্মেলনে তহবিলের দ্বিগুণ সাহায্য চাচ্ছে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলো ●   টিকাবিরোধী ও চিকিৎসকে স্বাস্থ্যমন্ত্রী হিসেবে বেছে নিলেন ট্রাম্প ●   কাকরাইল মসজিদ দখলে নিলেন তাবলীগ জামাত সাদপন্থীরা, নিরাপত্তা জোরদার ●   আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে চ্যালেঞ্জের মুখে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার? ●   দেশে নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে শত চেষ্টার পরও থামছে না সিন্ডিকেট, অসহায় সরকার ●   ইরানের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে গোপনে সাক্ষাৎ করলেন ইলন মাস্ক ●   ভারতে বায়ুদূষণের মারাত্মক অবনতি, দিল্লির সব প্রাইমারি স্কুল বন্ধ ●   ভারতের মিডিয়ায় বাংলাদেশ নিয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ●   আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক ●   বাংলাদেশে সাংবাদিকের স্বাধীনতা নিশ্চিত চায় যুক্তরাষ্ট্র
ঢাকা, শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪, ১ অগ্রহায়ন ১৪৩১

BBC24 News
সোমবার, ২৭ মার্চ ২০২৩
প্রথম পাতা » প্রিয়দেশ | বিশেষ প্রতিবেদন | শিরোনাম » আমি বঙ্গবন্ধুকন্যা, দেশের স্বার্থ রক্ষা আমার কাছে সবার আগে-শেখ হাসিনা
প্রথম পাতা » প্রিয়দেশ | বিশেষ প্রতিবেদন | শিরোনাম » আমি বঙ্গবন্ধুকন্যা, দেশের স্বার্থ রক্ষা আমার কাছে সবার আগে-শেখ হাসিনা
৪১৬ বার পঠিত
সোমবার, ২৭ মার্চ ২০২৩
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

আমি বঙ্গবন্ধুকন্যা, দেশের স্বার্থ রক্ষা আমার কাছে সবার আগে-শেখ হাসিনা

---বিবিসি২৪নিউজ,বিশেষ প্রতিবেদক ঢাকা: জাতির পিতা যে লক্ষ নিয়ে স্বাধীনতা অর্জন করেছিলেন, সেই লক্ষে কাজ করছেন জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশের স্বার্থ রক্ষা তার কাছে সবার আগে।

সোমবার (২৭ মার্চ) মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘একুশ বছর পর ৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে অনেকগুলো কাজ করে দেশকে একটা মর্যাদার আসনে নিয়ে এসেছিলাম। কিন্তু ২০০১ সালে আমরা ক্ষমতায় আসতে পারি নাই। কেন আসতে পারি নাই। বাংলাদেশের সম্পদ বিক্রি করতে যদি রাজি হতাম, আমার ক্ষমতায় থাকতে কোনও অসুবিধাই হতো না।’

‘কিন্তু দেশের মানুষের সম্পদ বেচে দিয়ে আর দেশের মানুষের মুখ কালো করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের মেয়ে ক্ষমতায় যাবে, ওই রাজনীতি আমি করি না।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ক্ষমতায় যেতে পারিনি, আমাদের নেতাকর্মীদের অনেক কষ্ট হয়েছে কিন্তু সেই সাথে সাথে দেশের মানুষও একটা তুলনা করতে পেরেছে যে, বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় থাকায় কীভাবে দুর্নীতি, লুটপাট, অত্যাচার হয়। কীভাবে সন্ত্রাস হয়, কীভাবে জঙ্গিবাদ সৃষ্টি হয়, বাংলা ভাই সৃষ্টি হয়, তারপর বিদেশে টাকা পাচার করা…২০০৮ সালের নির্বাচনে মানুষ এসবের জবাব দিয়েছে। এজন্য বিএনপি জোট মাত্র ২৯টি সিট পেয়েছিলো।’

বঙ্গবন্ধুকন্যা বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ৪৮ সালে মাতৃভাষায় কথা বলার যে আন্দোলন শুরু করেছিলেন, সেই আন্দোলনের পথ বেয়েই তিনি ধীরে ধীরে এদেশের মানুষকে স্বাধীনতার চেতনায় উদ্বুদ্ধ করেন। তিনি আমাদের একটি রাষ্ট্র দিয়েছেন। জাতি হিসেবে মর্যাদা দিয়েছেন। বিশ্ব দরবারে আত্মপরিচয়ের সুযোগ করে দিয়েছিলেন।’

দ্রুততম সময়ের মধ্যে বঙ্গবন্ধু একটি সংবিধান উপহার দেওয়ার মাধ্যমে রাষ্ট্রপরিচালনা করার সুফল দেশের মানুষ পেতে শুরু করেছিলো- উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘কিন্তু ভাগ্য বাংলাদেশের মানুষের ছিলো বিড়ম্বনা। তাই ’৭৫ এ জাতির পিতাকে হত্যার মাধ্যমে সব ইতিহাস যেমন বিকৃত করা হলো। জাতির পিতার বিরুদ্ধে অপপ্রচারের পাশাপাশি দেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার কেড়ে নিল। একটা অবৈধভাবে সংবিধান লঙ্ঘন করে ক্ষমতা দখল করা এবং প্রথমে লেবাস পড়ে ক্ষমতায় উত্তরণ, রাজনীতিবিদদের গালি দিয়ে ক্ষমতা দখল করে আবার লেবাস খুলে নিজেরাই রাজনীতিক হয়ে যাওয়া আর ক্ষমতার উচ্ছিষ্ট বিলিয়ে দল গঠন করা- এই কালচারটাই শুরু হয়েছিলো বাংলাদেশে।’

‘আজকে সেই অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারীদের হাতে তৈরি করা যে সংগঠন তারা নাকি গণতন্ত্র চায়। যাদের জন্মই গণতন্ত্রের মাধ্যমে হয়নি, যাদের জন্মই হয়েছে অবৈধ ক্ষমতা দখলের মধ্য দিয়ে মিলিটারি ডিক্টেটরির পকেট থেকে; তারা বলে, আওয়ামী লীগ গণতন্ত্র দেয়নি, তারা গণতন্ত্র দেবে। গণতন্ত্রের জন্য নাকি তারা লড়াই করে। তাদের জিজ্ঞাসা করতে হয় তাদের জন্মটা কোথায়। অবৈধ দখলকারী এটা আমাদের কথা নয়, উচ্চ আদালতই বলে দিয়েছে জিয়া, এরশাদ এদের ক্ষমতা দখল ছিলো অবৈধ। তারপর তারা নাকি গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রাম করে।’

এসময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘তারা নালিশ করে বেড়ায় তাদের ওপর নাকি খুব অত্যাচার। অত্যাচার তো আমরা করি নাই। অত্যাচার তো করেছে বিএনপি-জামায়াত জোট। জিয়া এসে হাজার হাজার মানুষ হত্যা করেছে। সেনাবাহিনীর মুক্তিযোদ্ধা অফিসার সৈনিক থেকে শুরু করে কয়েক হাজার মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, গুলি করেছে, হত্যা করেছে। পরিবারগুলো তাদের লাশও পায়নি। ’৭৭ সালে বিমানবাহিনীর প্রায় ৫৬৫ জন সৈনিক-অফিসার এবং কর্মচারীদের হত্যা করেছে, যাদের পরিবার তাদের লাশ পায়নি। সব লাশ গুম হয়ে গেছে। আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের অগণিত নেতাকর্মী তাদের ধরে নিয়ে…জিয়ার আমলে ছিলো সাদা মাইক্রো বাস, এতে যাদের উঠাতো তারা আর মায়ের কোলে ফিরে আসে নাই। জিয়া এভাবে তুলে নিয়ে হত্যা করেছে, তাদের লাশও খুঁজে পায়নি।’

তিনি বলেন, ‘আমরা তো তাদের মিছিল-মিটিং করতে দিচ্ছি। আওয়ামী লীগকে তো কখনো মাঠেই নামতে দেয়নি। হাত কেটেছে, পা কেটেছে, চোখ তুলে নিয়েছে, হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করেছে। বাড়ি-ঘর দখল করে রাতারাতি পুকুর কেটে কলাগাছ পুঁতেছে। সারাদেশে তাণ্ডব করে বেড়িয়েছে। তারা আসে গণতন্ত্রের ছবক দিতে। তাদের ওপর নাকি অত্যাচার হয়। ওরা আমাদের সাথে যা করেছে তার একভাগও যদি আমরা করি, তাদের তো খুঁজে পাওয়া যাবে না। আমরা তো সেই পথে যাইনি। আমরা প্রতিশোধ নিতে যাইনি। তারা যে অন্যায়গুলো করেছে, আমরা তো ন্যায় করছি।’

এসময় বিএনপি-জামায়াত জোটের অগ্নিসন্ত্রাসের চিত্র তুলে ধরে তিনি বলেন, যাদের ভেতরে একটু মনুষ্যত্ব আছে, তারা কি এভাবে মানুষ পড়িয়ে হত্যা করতে পারে? সেই পোড়া শরীর নিয়ে মানুষগুলো এখনও বেঁচে আছে। কীভাবে মানবেতর জীবনযাপন করছে, এটা দেশের মানুষ তো দেখছে। তারা এদেশের মানুষকে কী দিয়েছে। কত টাকা বিদেশে পাচার করে নিয়েছে সেটা আর না বললাম।’

জাতির পিতার হত্যাকারীদের ইনডেমনিটি দিয়ে বিচারের পথ রুদ্ধ করে সংসদে বসানোর কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, জিয়াউর রহমান তাদের বিভিন্ন দূতাবাসে চাকরি দিয়ে পুরস্কৃত করেছে। এরশাদ তাদের দল গঠন করতে দিয়েছে। রাষ্ট্রপতি প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করতে দিয়েছে। আর খালেদা জিয়া রশিদ আর হুদাকে ’৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি ভোট চুরি করে তাদের সংসদে এনে বিরোধীদলের স্থানে বসিয়েছে। যাদের বিচার করা যাবে না, মানবাধিকারের কথা বলে। আমরা যারা পনেরো আগস্টে আপনজন হারিয়েছি, তাদের কি মানবাধিকার পাওয়ার কোনও সুযোগ নেই? আমি তো বিচার চাইতে পারি নাই। তারা আজকে এতো কথা কোথা থেকে বলে। দেশের ভেতরে না দেশের বাইরে গিয়ে নালিশ করা আর কান্না করা এটাই তাদের চরিত্র। তারা মনে করে সেখান থেকে এসে তাদের ক্ষমতায় বসিয়ে দেবে। বাংলার মানুষ এখন অনেক সজাগ সচেতন।

এসময় পদ্মা সেতু, মেট্রোরেলসহ বিভিন্ন উন্নয়ন চিত্রের প্রসঙ্গ তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, ‘এগুলো নাকি ওদের (বিরোধীদের) চোখে পড়ে না। জানি না মেট্রোরেলে চড়ে কি না? নিশ্চয়ই চড়ে! তার সুফল নিশ্চয়ই ভোগ করে। কিন্তু তারপরও বলবে, এটা কেন করা হল? আমার মনে আছে টেলিভিশনে একজন খুব আলোচনা করছে, ৩৫ হাজার কোটি টাকা দিয়ে মেট্রোরেল করে কী হবে? তিন হাজার কোটি টাকা হলেই তো যানজটমুক্ত করা যায়? তিন হাজার কোটি টাকার বাস কিনে রাস্তায় ছেঁড়ে দিলেই নাকি যানজট মুক্ত হবে? এই রাস্তায় আরও বাস দিলে আরও যানজটমুক্ত হবে, না আরও সৃষ্টি হবে?’

‘যেটাই ভালো করবেন কিছু লোকের কিছুই ভালো লাগে না- তার বিরুদ্ধে একটা কথা বলবেই। পদ্মা সেতুতে দুর্নীতির কথা বলেছিল। দুর্নীতি করতে তো আমরা এখানে আসি নাই। সেটা প্রমাণিত হয়েছে। আমরা নিজেদের টাকায় পদ্মা সেতু নির্মাণ করে সারাবিশ্বকে দেখিয়ে দিয়েছি, বাংলাদেশ পারে। ৭ মার্চের ভাষণে জাতির পিতা বলেছিলেন, কেউ দাবায়ে রাখতে পারবা না। বাংলাদেশকে কেউ দাবায়ে রাখতে পারে নাই, ভবিষ্যতেও পারবে না।’

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষের যে আস্থা-বিশ্বাস আজকে সৃষ্টি হয়েছে। সেই আস্থা বিশ্বাস নিয়েই যেন এদেশের মানুষ এগিয়ে চলে। আমি জানি অনেক আন্তর্জাতিক শক্তি আছে। এই ধারাবাহিক গণতন্ত্র তাদের পছন্দ হয় না। আর আমাদের কিছু আঁতেল আছে তাদের তো পছন্দই না। তারা মনে করে একটা অস্বাভাবিক সরকার থাকলে তাদের অনেক কদর বাড়ে।’

বঙ্গবন্ধুকন্যা বলেন, ‘এই বাংলাদেশের স্বাধীনতা ব্যর্থ হতে দেওয়া যাবে না। যে অবৈধ শক্তি পঁচাত্তরে ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে হত্যা করে ক্ষমতায় এসেছিল তাদের কোনও প্রেতাত্মা যেন আবার বাংলাদেশের মানুষের এই স্বাধীনতা নস্যাৎ করতে না পারে। তার জন্য আওয়ামী লীগ এবং আমাদের সহযোগী সংগঠন এবং দেশের জনগণকে অতন্দ্র প্রহরীর মতো সজাগ থেকে দেশের উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখতে হবে।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, যে আলোর পথে বাংলাদেশ যাত্রা শুরু করেছে, সেই পথেই চলবে। এখান থেকে আর পিছে হাঁটবে না। অপ্রতিরোধ্য গতিতে বাংলাদেশ আলোর পথে এগিয়ে যাবে।

আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে যৌথভাবে সভা পরিচালনা করেন- প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপ এবং উপ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক সৈয়দ আবদুল আউয়াল শামীম।

বক্তব্য রাখেন উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য অ্যাম্বাসেডর মোহাম্মদ জমির, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শাজাহান খান, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আব্দুর রহমান, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, মুক্তিযুদ্ধ-বিষয়ক সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাস, কার্যনির্বাহী সদস্য সানজিদা খানম, পারভীন জামান কল্পনা, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ উত্তর ও দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক এসএম মান্নান কচি ও হুমায়ুন কবির।



এ পাতার আরও খবর

কাকরাইল মসজিদ দখলে নিলেন তাবলীগ জামাত সাদপন্থীরা, নিরাপত্তা জোরদার কাকরাইল মসজিদ দখলে নিলেন তাবলীগ জামাত সাদপন্থীরা, নিরাপত্তা জোরদার
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে চ্যালেঞ্জের মুখে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার? আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে চ্যালেঞ্জের মুখে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার?
দেশে নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে শত চেষ্টার পরও থামছে না সিন্ডিকেট, অসহায় সরকার দেশে নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে শত চেষ্টার পরও থামছে না সিন্ডিকেট, অসহায় সরকার
ভারতের মিডিয়ায় বাংলাদেশ নিয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছে  : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ভারতের মিডিয়ায় বাংলাদেশ নিয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দেশের জলবায়ু সংকটের উদ্বেগ কপ২৯ সম্মেলনে তুলে ধরবেন: উপদেষ্টার দেশের জলবায়ু সংকটের উদ্বেগ কপ২৯ সম্মেলনে তুলে ধরবেন: উপদেষ্টার
ছয় উপদেষ্টার দপ্তর পুনর্বণ্টন ছয় উপদেষ্টার দপ্তর পুনর্বণ্টন
উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নিলেন সেখ বশির উদ্দিন, মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও মাহফুজ আলম উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নিলেন সেখ বশির উদ্দিন, মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও মাহফুজ আলম
বাংলাদেশে বাজার পরিস্থিতি বেসামাল বাংলাদেশে বাজার পরিস্থিতি বেসামাল
আফগানিস্তানকে হারিয়ে সিরিজে সমতা বাংলাদেশের আফগানিস্তানকে হারিয়ে সিরিজে সমতা বাংলাদেশের
অন্তর্বর্তী সরকারের ৩ মাস কেমন গেল অন্তর্বর্তী সরকারের ৩ মাস কেমন গেল

আর্কাইভ

জলবায়ু সম্মেলনে তহবিলের দ্বিগুণ সাহায্য চাচ্ছে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলো
কাকরাইল মসজিদ দখলে নিলেন তাবলীগ জামাত সাদপন্থীরা, নিরাপত্তা জোরদার
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে চ্যালেঞ্জের মুখে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার?
দেশে নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে শত চেষ্টার পরও থামছে না সিন্ডিকেট, অসহায় সরকার
ভারতে বায়ুদূষণের মারাত্মক অবনতি, দিল্লির সব প্রাইমারি স্কুল বন্ধ
ভারতের মিডিয়ায় বাংলাদেশ নিয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জলবায়ু পরিবর্তনে চাই নতুন এক বৈশ্বিক অর্থনৈতিক কাঠামো: প্রধান উপদেষ্টা
জলবায়ুর প্রভাবে বিশ্বে কৃষি হুমকির মুখে: ড.ইউনুস
দেশের জলবায়ু সংকটের উদ্বেগ কপ২৯ সম্মেলনে তুলে ধরবেন: উপদেষ্টার
ছয় উপদেষ্টার দপ্তর পুনর্বণ্টন