শিরোনাম:
ঢাকা, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১

BBC24 News
শুক্রবার, ১৭ মার্চ ২০২৩
প্রথম পাতা » অর্থনীতি | আমেরিকা | পরিবেশ ও জলবায়ু | শিরোনাম | সাবলিড » বৈশ্বিক মন্দা পরিস্থিতি: যুক্তরাষ্ট্রে দুই ব্যাংকের পতন: প্রভাব গড়াবে শেয়ারে
প্রথম পাতা » অর্থনীতি | আমেরিকা | পরিবেশ ও জলবায়ু | শিরোনাম | সাবলিড » বৈশ্বিক মন্দা পরিস্থিতি: যুক্তরাষ্ট্রে দুই ব্যাংকের পতন: প্রভাব গড়াবে শেয়ারে
৭০৯ বার পঠিত
শুক্রবার, ১৭ মার্চ ২০২৩
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

বৈশ্বিক মন্দা পরিস্থিতি: যুক্তরাষ্ট্রে দুই ব্যাংকের পতন: প্রভাব গড়াবে শেয়ারে

---বিবিসি২৪নিউজ,ফরিদা ইয়াসমিন (ওয়াশিংটন) যুক্তরাষ্ট্র থেকে: বৈশ্বিক মন্দা পরিস্থিতিতে তিন দিনের ব্যবধানে যুক্তরাষ্ট্রের দুই ব্যাংকের কার্যক্রম বন্ধের পর বিশ্বজুড়ে কিছু ব্যাংকের শেয়ারের দরপতন হয়েছে ব্যাপকভাবে। এই পতনের ফল কতটা খারাপ? অন্যদের জন্য এটা কী বার্তা দিচ্ছে?

স্বয়ং মার্কিন প্রেসিডেন্ট যখন ব্যাংক গ্রাহকদের আমানত নিরাপদ বলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করেন, তার মানে আর্থিক এই সংকটকে যুক্তরাষ্ট্র সরকার গুরুত্বের সঙ্গেই নিয়েছে।

প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন যে আশ্বাস দিয়েছেন, তা কেবল ধসে পড়া দুটি ব্যাংকের গ্রাহকদের জন্যেই নয়। ব্যাংক দুটির পতনে যুক্তরাষ্ট্রসহ গোটা বিশ্বেই এর সম্ভাব্য প্রভাব রয়েছে।

কিন্তু হঠাৎ যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ও সিগনেচার ব্যাংক বন্ধ করতে হল কেন, সেই কারণ ও প্রভাব অনুসন্ধান করতে গিয়ে পাঁচটি প্রশ্নের উত্তর খোঁজার চেষ্টা করেছে বিবিসি।

ব্যাংক বন্ধের কারণ কী

বিশেষ করে প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোকে ঋণ দেওয়া সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক গত ১০ মার্চ বন্ধ ঘোষণা করে নিয়ন্ত্রক সংস্থা ক্যালিফোর্নিয়া ডিপার্টমেন্ট অব ফাইন্যান্সিয়াল প্রটেকশন অ্যান্ড ইনোভেশন। এরপর ব্যাংকের সম্পদের নিয়ন্ত্রণ নেয় ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশন (এফডিআইসি)।

ক্যালিফোর্নিয়াভিত্তিক এই ব্যাংক বন্ধের ঘটনাকে বলা হচ্ছে ২০০৮ সালের পর যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাংকিং খাতের সবথেকে বড় পতন। বিশ্ব অর্থনীতিতে মন্দার মধ্যে ২০০৮ সালে পতন ঘটেছিল ওয়াশিংটন মিউচুয়াল ব্যাংকের, যার সম্পদমূল্য ছিল ৩০৭ বিলিয়ন ডলার।

সিলিকন ভ্যালি ব্যাংকের চাকা ঘোরা বন্ধ হতে থাকে ব্যাংক বন্ধের দুদিন আগে থেকে। সেসময় ব্যাংক কর্তৃপক্ষ এক ঘোষণায় জানায়, কিছু সম্পদ বিক্রি করে তাদের ১৮০ কোটি ডলার ক্ষতি হয়েছে। ব্যালেন্স শিট শক্তিশালী করতে ২২৫ কোটি ডলারের নতুন শেয়ার বিক্রি করবে তারা।

ওই ঘোষণার পর প্রধান কোম্পানিগুলোর মধ্যে আতঙ্ক তৈরি হয়। গ্রাহকরা ব্যাংক থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ তুলে নিলে ব্যাংকটি অর্থ সংকটে পড়ে যায়। সিলিকন ভ্যালি ফাইন্যান্সিয়াল গ্রুপের শেয়ারের দাম পড়ে যায় ৬০ শতাংশ।

ব্যাংকটি যেদিন বন্ধ ঘোষণা করা হয়, সেদিনও পুঁজিবাজার খোলার আগে ৬০ শতাংশ দরপতন হয় শেয়ারের। ফলে দুই দিনে দরপতন হয় ৮৪ শতাংশ।

বিপর্যয়কর পরিস্থিতিতে সবমিলিয়ে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ১০ মার্চ সকালে ব্যাংকের কার্যক্রম বন্ধ করে নিয়ন্ত্রণ নেয় ক্যালিফোর্নিয়া ডিপার্টমেন্ট অব ফাইন্যান্সিয়াল প্রটেকশন অ্যান্ড ইনোভেশন।

গত ডিসেম্বরের শেষ পর্যন্ত সিলিকন ভ্যালি ব্যাংকের প্রায় ২০৯ বিলিয়ন ডলারের সম্পদ ছিল এবং আমানত ছিল ১৭৫ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলার।

সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক বন্ধ নিয়ে আলোচনার মধ্যেই তিনদিনের মাথায় গত ১২ মার্চ নিউ ইয়র্কের সিগনেচার ব্যাংক বন্ধের ঘোষণা দেয় নিয়ন্ত্রক সংস্থা।

নিউ ইয়র্কের ডিপার্টমেন্ট অব ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস জানায়, গত বছরের শেষ নাগাদ সিগনেচার ব্যাংকের সম্পদ ছিল ১১০ দশমিক ৩৬ বিলিয়ন ডলার। আমানতের পরিমাণ ছিল ৮৮ দশমিক ৫৯ বিলিয়ন ডলার। হঠাৎ করে এই ব্যাংকের কার্যক্রম বন্ধের ঘোষণায় বিপাকে পড়ে যান আমানতকারীরা।

সিগনেচার ব্যাংকের অনেক গ্রাহকই ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত। গত সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এই ব্যাংকের আমানতের প্রায় এক চতুর্থাংশ এসেছে এই খাত থেকে। কিন্তু ডিসেম্বরে তারা ক্রিপ্টোর ৮ বিলিয়ন ডলারের আমানত কমানোর ঘোষণা দেয়।

সিলিকন ভ্যালি ও সিগনেচার উভয় ব্যাংকই একটি খাতের ওপর বেশি নির্ভরশীল ছিল। উচ্চ সুদহারের কারণে সম্পদের মূল্য চাপের মধ্যে ছিল এবং ব্যাংক দুটির বিনিয়োগকে ঝুকিপূর্ণ হিসেবে দেখা হচ্ছিল।

আরও কোন ব্যাংক ঝুঁকিতে

সিলিকন ভ্যালি ও সিগনেচার ব্যাংকের পতনের পর যুক্তরাষ্ট্র, এশিয়া এবং ইউরোপজুড়ে ব্যাংকের শেয়ারের দরপতন হয়েছে, কারণ বিনিয়োগকারীরা ব্যাংকিং খাতের অবস্থা নিয়ে এখন উদ্বিগ্ন।

বিশেষভাবে ক্ষতির মুখে পড়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ছোট ব্যাংকগুলো, যদিও মঙ্গলবার তারা খানিকটা ভালো অবস্থানে ফেরে। গ্রাহকদের পর্যাপ্ত নগদ অর্থের নিশ্চয়তা দেওয়ার পরও শেয়ারের ওই দরপতন ঘটে।

বিনিয়োগকারীদের ধারণা, ব্যাংক দুটির পতন অন্যান্য ফার্ম বা কোম্পানিগুলোর জন্যও বিপদ সংকেত। তবে বেশিরভাগ ব্যাংকের নজর যেহেতু ব্যাপকভাবে বিভিন্ন খাতে রয়েছে, হাতে প্রচুর পরিমাণে নগদ অর্থ রয়েছে, সেক্ষেত্রে অনুমান হল- ব্যাংকিং খাতের বাকি অংশে ঝুঁকি কমই রয়েছে।

তবে ব্যাংক খাতের এই ব্যর্থতা আরও যে বিষয়টিকে সামনে এনেছে, তা হল- ব্যাংকগুলোকে যেরকম দেখা যাচ্ছে, সেগুলো তার চেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ।

সুদহার বৃদ্ধির কারণে সরকারি বন্ডে বিনিয়োগকারীদের অনেকেই লোকসানের মুখে রয়েছেন; তাদের শেয়ারের দর কমে যাচ্ছে। সাম্প্রতিক দিনগুলোতে বিনিয়োগকারীরা নড়েচড়ে বসেছেন, যেটি ব্যাংকের শেয়ারের দরপতনের একটি কারণ।

অর্থ নিরাপদ?

বিবিসি বলছে, যুক্তরাষ্ট্র সরকার আড়াই লাখ ডলার পর্যন্ত আমানত রক্ষার নিশ্চয়তা দিয়ে আসছে। কিন্তু আপনি যদি বেশিরভাগ মানুষের মত হন, তাহলে সম্ভবত আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্টে এর চেয়ে বেশি অর্থ থাকবে না।

সিলিকন ভ্যালি ও সিগনেচার ব্যাংকের দুই ধরনের গ্রাহক রয়েছে। সিলিকন ভ্যালির সবচেয়ে বেশি কাস্টমার হল স্টার্ট-আপ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো। আর সিগনেচার ব্যাংক করপোরেট সেক্টরে বেশি মনোযোগ দিয়ে আসছিল। আর এসব প্রতিষ্ঠানের বেশিরভাগেরই ব্যাংক আকাউন্টে আমানত রক্ষা সীমা আড়াই লাখ ডলারের বেশি।

কিন্তু সাপ্তাহিক ছুটির দিনে যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি ডিপার্টমেন্ট, ফেডারেল রিজার্ভ এবং এফডিআইসি যে পদক্ষেপ নিয়ে নিশ্চয়তা দিচ্ছে, সেখানে আড়াই লাখ ডলারের বেশি যারা আমানত রেখেছেন, তারাও অর্থ হারাবেন না।

প্রেসিডেন্ট বাইডেন গত সপ্তাহে বলেন, সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো যে ব্যবস্থা নিয়েছে তা ব্যাংকিং ব্যবস্থা নিয়ে চিন্তিত আমেরিকানদের আশ্বস্ত করবে- “আপনার আমানত সেখানেই থাকবে, যখনই আপনার প্রয়োজন পড়বে।”

ইতোমধ্যে সিলিকন ভ্যালি ব্যাংকের যুক্তরাজ্যের শাখার স্বত্ব কিনে নিয়েছে এইচএসবিসি ব্যাংক। ফলে দেশটির প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোর দুঃশ্চিন্তা থেকে মুক্তি মিলেছে, যারা বলে আসছিল- সাহায্য না পেলে তারা পথে বসবে। আর এখন গ্রাহক ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো স্বাভাবিকভাবেই তাদের অর্থ তুলে নিতে পারবে।

এইচএসবিসি গ্রুপের প্রধান নির্বাহী নোয়েল কুইন বলেন, যুক্তরাজ্যে সিলিকন ভ্যালির গ্রাহকদের আমানত নিরাপদ এবং তারা যথারীতি ব্যাংকিং কার্যক্রম চালিয়ে যেতে পারবেন।

করদাতাদের খরচ হচ্ছে?

বন্ধ হওয়া সিলিকন ভ্যালি ব্যাংকের যুক্তরাজ্যের শাখা সচল রাখার সিদ্ধান্তটি সহজ ছিল না। দেশটির সরকার ও ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের সঙ্গে এইচএসবিসির রাতভর বৈঠকের পর স্বত্ব কিনে নেওয়ার চুক্তি হয়। চুক্তি অনুযায়ী করদাতাদের কোনো টাকা খরচ হবে না। এইচএসবিসি মাত্র ১ পাউন্ডের বিনিময়ে সিলিকন ভ্যালির যুক্তরাজ্য শাখা কিনে নেয়।

আমেরিকান নিয়ন্ত্রক সংস্থাও সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক বিক্রির চেষ্টা করেছে। তারা সম্পূর্ণ নতুন ঋণ কর্মসূচিও চালু করে। এতে একই রকমের সমস্যায় থাকা ব্যাংকগুলোকে তারা নিজেদের কিছু আর্থিক সম্পদ ব্যবহারের সুযোগ দেয়; যার মানে আমেরিকার কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফেডারেল রিজার্ভ থেকে ঋণের সুযোগ দেওয়া হয়েছে।

ব্যাংকগুলো যাতে আমানতকারীদের সমস্ত চাহিদা মেটাতে সক্ষম হয়, সেটি নিশ্চিতে এই ঋণ কর্মসূচি মূলত খুঁটি হিসেবে কাজ করবে।

তবে একটি সমস্যাগ্রস্ত ব্যাংককে সরকার মুক্তি দিচ্ছে কিনা, সেটি বিতর্কিত রাজনৈতিক ইস্যু হিসেবে রয়েছে গেছে; ২০০৮ সালে আর্থিক সংকটের সময় ওয়াল স্ট্রিটকে দেওয়া সাহায্যের বিষয়টি নিয়ে যেমন বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছিল।

বাইডেন গত সোমবার বলেন, এফডিআইসি কোনো ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণ নিলে সেই ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ বা নেতৃত্বকে বরখাস্ত করা হবে। ব্যাংকের দায়িত্বপ্রাপ্ত যারা ছিলেন, ব্যর্থতার দায় তাদেরই। আমেরিকার জনগণ কোনো খরচ বহন করবে না, সেই নিশ্চয়তা দেন তিনি।

বাইডেনের ভাষ্য, “করদাতারা কোনো ক্ষতি হবে না, আমি আবারও বলছি- করদাতারা কোনো ক্ষতি পোষাবে না। বস্তুত, ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স ফান্ডে ব্যাংক ফি দিয়েছে, অর্থ আসবে সেখান থেকে।”

কিন্তু বাস্তবতা হল বেশিরভাগ আমেরিকানই ব্যাংকগ্রাহক। ব্যাংকগুলোতে যে ফি কেটে নেওয়া হয়, ঘুরেফিরে তা গ্রাহকদেরই। তাহলে সেটি করের মাধ্যমে না হলেও মূলত আমেরিকার জনগণই এই অর্থ পরিশোধ করছে।

আক্রান্ত কারা

সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক প্রাথমিক পর্যায়ের ব্যবসার জন্য ঋণ দিত। ফলে এ ব্যাংকের পতনে জলবায়ু থেকে মেডিকেল গবেষণাসহ বিভিন্ন শিল্পে পরোক্ষ প্রভাব পড়বে।

গত বছর যেসব ঝুকিপূর্ণ নতুন প্রযুক্তি ও স্বাস্থ্যসেবা কোম্পানি পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয়েছিল সেগুলোর অর্ধেকের ব্যাংকিং অংশীদার ছিল সিলিকন ভ্যালি।

যুক্তরাজ্যে সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক সচল রাখার সিদ্ধান্তের পর ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের বিবৃতিতে বলা হয়, “যদিও বন্ধ হয়ে যাওয়া ব্যাংকটির যুক্তরাজ্য শাখায় মাত্র ৩ হাজার গ্রাহক বা কোম্পানির সঙ্গে ছোট পরিসরে লেনদেন ছিল, তারপরও সেটি একটি সেক্টরের জন্য ঝুঁকি তৈরি করতে পারে, যে সেক্টরকে অর্থনৈতিক সফলতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ মনে করে ব্রিট্শি সরকার।”

---যুক্তরাজ্যের অর্থমন্ত্রী জেরেমি হান্ট বলেন, “এ ধরনের কোম্পানি বা ফার্মগুলোর অবস্থা শোচনীয়। কিছু ফার্মের সঙ্গে কেবল যুক্তরাজ্যের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট রয়েছে। ফলে আমরা এমন পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়েছিলাম, যেখানে দেখা যায় আমাদের কিছু গুরুত্বপূর্ণ ও সবথেকে কৌশলগত কোম্পানি ধ্বংস হয়ে যেতে পারে, যেটা হতে পারে অত্যন্ত বিপজ্জনক।”

সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক বন্ধের ফলে বেকায়দায় পড়া যুক্তরাষ্ট্রের অনলাইন মার্কেটপ্লেস এটসি জানাচ্ছে, ব্যাংকটি বন্ধের ফলে কিছু বিক্রেতাকে অর্থ পরিশোধে তাদের বিলম্ব হয়েছে। তাদের টিম একটানা ২৪ ঘণ্টা কাজ করার পর একটি সমাধানে পৌঁছেছে এবং আমানত ছাড় করতে পেরেছে।

সুদহারের কারণে ব্যাংক পতনের মানে কী

যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ চরমভাবে সুদের হার বাড়িয়েছে, যাকে ব্যাংক খাতের সংকটের জন্য খানিকটা দায়ী করা হচ্ছে।

সর্বশেষ পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, ফেব্রুয়ারি মাসে যুক্তরাষ্ট্রে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৬ শতাংশ। মূল্যস্ফীতি সামলে রাখা ফেডারেল রিজার্ভের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

এখন সুদহার বৃদ্ধির ফলে পরবর্তী সংকট কোথায় তৈরি হবে তা নিয়ে উদ্বেগ রয়েছে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে। কারণ, কেউ তো ঝুঁকির মধ্যে থাকতে চায় না।

বিনিয়োগকারী ও বিশ্লেষকদের অনুমান, গত কয়েকদিনের ঘটনাগুলোর পরিপ্রেক্ষিতে ফেডারেল রিজার্ভ সুদহার বৃদ্ধি স্থগিত করবে অথবা সুদহার কমানো শুরু করবে। তবে আসলে কী করবে তা এখনও নিশ্চিত করে বলা সম্ভব না।



আর্কাইভ

শেখ হাসিনাকে দেশে ফেরাতে ভারতকে ঢাকার চিঠি: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্ত্রীকেও ‘হারাচ্ছেন’ সিরিয়ার ক্ষমত্যাচ্যুত প্রেসিডেন্ট আসাদ?
ভারত-চীনের ৩০ হাজার অবৈধ বিদেশি বাংলাদেশে
পুলিশ ভেরিফিকেশন বাতিল হচ্ছে
বাংলাদেশে আবারো রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা?
আগামী সপ্তাহে লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে রেড নোটিশ জারি
জাতীয় পরিচয়পত্র থেকে ৫ কোটি নাগরিকের ব্যক্তিগত গোপন তথ্য বিক্রি
ইয়েমেনে হামলা চালাল যুক্তরাষ্ট্র
গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা রয়েছে: কমিশন