শিরোনাম:
ঢাকা, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ন ১৪৩১

BBC24 News
বুধবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৩
প্রথম পাতা » প্রিয়দেশ | বিশেষ প্রতিবেদন | শিরোনাম » সফলতা কী, ব্যর্থতা কী—এটা যাচাই করবে জনগণ, আমার ব্যর্থতা থাকলে খুঁজে বের করেন : প্রধানমন্ত্রী
প্রথম পাতা » প্রিয়দেশ | বিশেষ প্রতিবেদন | শিরোনাম » সফলতা কী, ব্যর্থতা কী—এটা যাচাই করবে জনগণ, আমার ব্যর্থতা থাকলে খুঁজে বের করেন : প্রধানমন্ত্রী
৩১৩ বার পঠিত
বুধবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৩
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

সফলতা কী, ব্যর্থতা কী—এটা যাচাই করবে জনগণ, আমার ব্যর্থতা থাকলে খুঁজে বের করেন : প্রধানমন্ত্রী

---বিবিসি২৪নিউজ,সংসদ প্রতিবেদক ঢাকাঃ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন ব্যর্থতা থাকলে বিরোধীদলকে তা খুঁজে বের করে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। সততা নিয়ে কাজ করলে কেন ব্যর্থ হতে হবে জাতীয় পার্টির এমপি ফখরুল ইমামের এমন প্রশ্ন তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সফলতা কী, ব্যর্থতা কী—এটা যাচাই করবে জনগণ। এটা যাচাই করা আমার দায়িত্ব না। সততা ও সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে জনগণের কল্যাণ বিবেচনা করে কাজ করলে ব্যর্থ হবো কেন? কোথায় সাফল্য, কোথায় ব্যর্থতা সেটা জনগণই বিচার করবে। মাননীয় সদস্যর যখন এতই আগ্রহ তাহলে, আমার ব্যর্থতাগুলো আপনিই খুঁজে বের করে দিন, আমি সংশোধন করে নেবো।’

বুধবার জাতীয় সংসদের প্রশ্নোত্তরে জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য ফখরুল ইমামের সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। এর আগে ফখরুল ইমাম প্রধানমন্ত্রীর কাছে তার ব্যর্থতার কথা জানতে চান।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি ছোট থেকেই রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। কলেজেও রাজনীতি করেছি। ভিপি ছিলাম। ছাত্রলীগের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা কমিটির সদস্য হিসেবে কাজ করেছি। রাজনীতি আমাদের পারিবারিক, একেবারেই রক্তেই আছে। কিন্তু কখনও এত বড় দায়িত্ব নিতে হবে বলে ভাবিনি। ওই ধরণের কোনও আকাঙ্ক্ষাও ছিল না। এমনকি কখনও এই ধরনের দাবিও করিনি। সময়ের প্রয়োজনে যখন যে কাজ দিয়েছে, সেই কাজই করে গেছি। চেষ্টা করেছি। পঁচাত্তরের পরে আওয়ামী লীগের দায়িত্ব দিলো। বিশেষ করে ১৯৮০ সালে যখন লন্ডনে গেলাম, সেখানে আওয়ামী লীগ সংগঠনকে শক্তিশালী করতে কাজ করেছি।

১৯৮১ সালে দেশে ফিরে আসার ঘটনা উল্লেখ করে তিনি বলেন, কোনটা সফল হওয়া, কোনটা বিফল হওয়া, সেটা না। সত্যকে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। বাংলাদেশকে উন্নত-সমৃদ্ধ করতে হবে। দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করতে হবে।

জাতির পিতার আদর্শকে প্রতিষ্ঠিত করার প্রত্যয় নিয়ে দেশে ফিরে এসেছিলেন উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, সারা বাংলাদেশ ঘুরেছি। দেশকে চিনেছি, জেনেছি। সরকার গঠনের পর তৃণমূলের মানুষ যাতে ভালো থাকে সেই আকাঙ্ক্ষা নিয়েই কাজ করেছি। তার সুফল এখন জনগণ পাচ্ছে। ১৪ বছর আগের বাংলাদেশ আর এখনকার বাংলাদেশে যে আমূল পরিবর্তন—সেটা আমরা বয়োবৃদ্ধ যারা আছি তারা জানি। কিন্তু আজকের প্রজন্ম জানবে না। যদি সততা নিয়ে, সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে জনগণের কল্যাণে কি কাজ করতে হবে সেটা বিবেচনা করে কাজ করা যায় তাহলে ব্যর্থ হবো কেন? কোথায় সাফল্য, কোথায় ব্যর্থতা সেটা জনগণই করবে। আর মাননীয় সদস্য যখন এতই আগ্রহ তাহলে আমার ব্যর্থতাগুলো আপনিই খুঁজে বের করে দিন, আমি সংশোধন করে নেবো।

এ কে এম রহমতুল্লাহর সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে জিয়াউর রহমান বন্দী যুদ্ধাপরাধীদের মুক্ত করে দেয়। তাদের রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রতিষ্ঠিত করে। সংবিধানের দুটি ধারায় পরিবর্তন এনে তাদের রাজনীতি করার সুযোগ করে দেয়। ভোটের অধিকার দেয়। গোলাম আযমসহ অনেক যুদ্ধাপরাধীকে পাকিস্তান থেকে ফিরিয়ে এনে নাগরিকত্ব দেয়। জিয়া যুদ্ধাপরাধীদের উপদেষ্টা বানায়, মন্ত্রী বানায়। তার স্ত্রী খালেদা জিয়াও ক্ষমতায় এসে এসব কেবিনেটে স্থান দেয়। মন্ত্রী বানায়। এভাবে যুদ্ধাপরাধীদের প্রশ্রয় দেওয়া জাতির জন্য কলঙ্কজনক। প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা যারা জিয়ার সঙ্গে হাতমেলাতে রাজি ছিল না তাদের নাম বাদ দেওয়া, অপমানিত করা এবং যারা মুক্তিযোদ্ধা নয় তাদের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান তারা দিতে চায়নি।

৭৫-এর পরে এমন একটা সময় গেছে যে মানুষ মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছে সেটা বলতেও ভীতসন্ত্রস্ত ছিল মন্তব্য করে তিনি বলেন, তখন একে একে মুক্তিযোদ্ধা অফিসারদের হত্যা করা হয়। চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। অপমানিত করা হয়েছে। মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের চাকরিও দেওয়া হতো না। এমন ভীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছিল। ইতিহাসও বিকৃতি করা হয়েছিল। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস মুছে ফেলা হয়। সেগুলো যাচাই-বাছাই করে অনেকগুলো ইতোমধ্যে পরিষ্কার করে দেওয়া হয়েছে। আমাদের প্রচেষ্টা থাকবে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা যাতে তালিকায় থাকে সেই প্রচেষ্টা করা।

বাংলাদেশের যুদ্ধটা জনযুদ্ধ ছিল উল্লেখ করে তিনি বলেন, মনে রাখতে হবে এখানে গেরিলা যুদ্ধ হয়েছে। কোনও কোনও ক্ষেত্রে বাড়ির মুরব্বিকে শান্তি কমিটির চেয়ারম্যান হতে হয়েছে। তাদের সদস্য করে রেখেছে। কিন্তু বাড়ির ভেতরে তারা মুক্তিযোদ্ধাদের আশ্রয় দিয়েছে। তাদের অস্ত্র রাখতে দিয়েছে। মেয়েরা রান্না করে খাইয়েছে। অপারেশন চালিয়েছে। যে কারণে জাতির পিতা একটি সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু যারা গণহত্যা, অগ্নিসংযোগ, লুটপাট ও ধর্ষণ করেছিল তাদের তিনি বিচার করেছিলেন। কিন্তু পঁচাত্তর পরবর্তী সময়ে সবকিছু পাল্টে যায়। মনে হয়েছিল মুক্তিযোদ্ধারা মুক্তিযুদ্ধ করে অপরাধ করে ফেলেছে। স্বাধীনতাবিরোধীরা ক্ষমতার দাপট দেখিয়েছে। তবে বর্তমানে সেই অবস্থা নেই।

রহমতুল্লাহ তার সম্পূরক প্রশ্নে বলেন, জিয়াউর রহমান মুক্তিযুদ্ধ করেনি। আমরা মোট মুক্তিযোদ্ধা ছিলাম মাত্র দুই লাখ। জিয়াউর রহমান ও খালেদা জিয়া ক্ষমতায় আসার পর সেটাকে তারা ১৫/১৬ লাখ করেছে। এজন্য আমরা মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে পরিচয় দিতেও অপমানবোধ করি। যারা মুক্তিযুদ্ধ করিনি। রাজাকারের বাচ্চা ওদেরও মুক্তিযোদ্ধা বানিয়েছে। এদের বাতিল করা হবে কী না?

ইতিহাস বিকৃতিকারী কাকে রেখে কার বিচার করবো?

জাতীয় পার্টির পীর ফজলুর রহমান সম্পূরক মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতকারীদের বিচারের আওতায় আনতে আইন প্রণয়ন করবেন কী না তা জানতে চান। জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ৭৫-এর পর ইতিহাস বিকৃতি শুরু হয়। জাতির পিতাকে হত্যাকারী ও ক্ষমতা দখলকারীরা এই বিকৃতি শুরু করে। ধারাবাহিকভাবে তা ২১ বছর চলতে থাকে। আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর দেশের মানুষকে সেই বিকৃতি ইতিহাস থেকে মুক্তি দেয়। আজ বাংলাদেশে মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস কেবল উদ্ভাসিত নয়, দেশের মানুষ ও নতুন প্রজন্ম এই ইতিহাস জানান সুযোগ পাচ্ছে। আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস এখন বিকৃত করার সুযোগ নেই। কেউ তা করতেও পারবে না। এটা সম্ভবও নয়।

তিনি বলেন, ইতিহাস যারা বিকৃতি করেছে। আমি যদি ঠিক ৯৬ এর আগে যাই। তাহলে কাকে রেখে কার বিচার করবো। এটা হলো বাস্তবতা। আমি দেখি ৭৫-এর পর যারাই ছিলেন—এমনকি যারা সত্য কথাটাও জানতেন তারাও মিথ্যার আশ্রয় নিয়েছিলেন। এটা হচ্ছে দুর্ভাগ্য। রেডিও টেলিভিশন পত্রিকা- পুরনো দিকটায় তাকালে কেউই বাদ যায়নি। খুব স্বল্প সংখ্যক মানুষ এর প্রতিবাদ করেছেন। বা সঠিক ইতিহাসের ধারাবাহিকতা বজায় রাখার চেষ্টা করেছে। এদের বিচার করতে গেলে তো কাকে রেখে কাকে বিচার করবো সেটা একটা প্রশ্ন।

যারা ইতিহাস বিকৃতি করেছে ইতিহাসই তাদের বিচার করে দিয়েছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ইতিহাস কাউকে ক্ষমা করে না। মিথ্যা দিয়ে সত্যকে ঢেকে রাখা যায় না। যারা ইতিহাস বিকৃতি করেছে তাদের চরিত্রটা মানুষের কাছে প্রকাশ পেয়েছে। কত জঘন্য কাজ তারা করে গেছে।

তিনি বলেন, আমার যেটা কাজ হলো মানুষের কাছে সত্য ইতিহাসকে তুলে ধরা। ইতিহাস আজ মানুষের সামনে প্রকাশ পেয়েছে। মানুষ তার চর্চা করছে। আজকের যুব সমাজ ইতিহাস জানতে সব চেয়ে বেশি আগ্রহী এটাই বড় বিচার। যারা সত্যটাকে মিথ্যা দিয়ে ঢাকতে চেয়েছিল তারাই ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে চলে গেছে। সত্য উদ্ভাসিত হয়েছে। বিচার প্রাকৃতিকভাবেই তাদের হচ্ছে।

এর আগে এ কে এম রহমতুল্লাহর লিখিত প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পর থেকেই মহান মুক্তিযুদ্ধে সংগঠিত গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি আদায়ে কূটনৈতিক পর্যায়ে নানান পদক্ষেপ চালিয়েছি। এর ফলে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর বাংলাদেশে চালানো হত্যাযজ্ঞকে গণহত্যা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য গত বছর ১৪ অক্টোবর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ হাউজ অব রিপ্রেজেন্টিভসে একটি প্রস্তাব আনা হয়েছে। প্রস্তাবটি আনেন ওহিও অঙ্গরাজ্যের কগ্রেসম্যান স্টিভ চ্যাবট এবং ক্যলেফোর্নিয়ার কংগ্রেসম্যান রো খান্না। পরবর্তীতে কো-স্পন্সর হিসেবে যোগ দিয়েছেন ক্যালিফোর্নিয়ার ক্যাটি পোর্টার এবং নিউজার্সির টম ম্যালিনোস্কি। প্রস্তাবটি বিবেচনার জন্য প্রতিনিধি পরিষদে পররাষ্ট্র বিষয়ক কমিটির কাছে পাঠানো হয়েছে। প্রস্তাবটি যাতে বিবেচিত হয় যে লক্ষ্যে বাংলাদেশ ঐকান্তিক কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, মার্কিন আইনপ্রণেতাদের উত্থাপিত এই প্রস্তাবটি বর্তমান সরকারের কূটনৈতিক সফলতার একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। এ প্রস্তাবের মাধ্যমে শুধু বাংলাদেশ রাষ্ট্রকেই নয় বরং স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় অগণিত মানুষের আত্মত্যাগ বিশেষত মুক্তিযুদ্ধে শহিদদের ও বীরাঙ্গনা মা-বোনদের সম্মানিত করা হয়েছে।

বেনজীর আহমেদের প্রশ্নের জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, করোনা মহামারি ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাব পড়েছে অর্থনীতিতে, বাংলাদেশও এর ব্যতিক্রম নয়। অন্যান্য সামগ্রিক অর্থনৈতিক ও সামাজিক নেতিবাচক প্রভাবের পাশাপাশি এর প্রভাব পড়েছে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের বাজার মূল্যের উপর।

জামালপুর-৫ আসনের সরকার দলীয় সংসদ সদস্য মোজাফফর হোসেনের সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্প ব্যাপকভাবে বিস্তৃত হয়েছে। কিন্তু সেখানে টেকনিক্যাল লোক পাওয়া কঠিন। বিদেশ থেকে লোক নিয়ে এসে কাজ দেওয়া হয়। সরকার টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজ প্রতিষ্ঠা করে দিয়েছে। যাতে করে দক্ষ জনগোষ্ঠী তৈরি হয়। তাদের চাকরির অভাব নেই। পাস করার সঙ্গে সঙ্গে সঙ্গে তারা তৈরি পোশাক কারখানাসহ বিভিন্ন কারখানায় চাকরি পায়।

ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ব্যারিস্টারিসহ অন্যান্য বিষয়ে পাস করে বিসিএস দেওয়ার প্রবণতা আছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তারা প্রশাসন, পুলিশসহ বিভিন্ন ক্যাডারে সুপারিশ প্রাপ্ত হয়। শেখ হাসিনা বলেন, ব্যারিস্টার কিন্তু পুলিশও আছে। ডাক্তারও পুলিশে আছে। এটা খুবই স্বাভাবিক বিষয়। তবে এত বেশি ক্যাডার সিস্টেম হয়ে গেছে। আমরা কিন্তু ইতোমধ্যে অর্থনীতি ও প্রশাসন ক্যাডারকে এক করে দিয়েছি। এক্ষেত্রে আরও কতটা সংকুচিত করা যায় সেটা ভালো। নতুন নতুন ক্যাডার সৃষ্টি করলেই যে চাকরির দুয়ার খুলে যাবে—ব্যাপারটা তেমন নয়। চাকরি করাটা তাদের ইচ্ছের ওপর নির্ভর করে। অনেক ক্ষেত্রে আমাদের টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়াররা কাজ পেয়ে যাচ্ছে। এই মুহূর্তে আমাদের নতুন করে কোনও ক্যাডার তৈরি করার পরিকল্পনা নেই। তবে ভবিষ্যতে এটা যাচাই-বাছাই করে দেখতে পারি।



এ পাতার আরও খবর

ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক স্বাভাবিক দিকে অগ্রসর হচ্ছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক স্বাভাবিক দিকে অগ্রসর হচ্ছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
নতুন আইজিপি বাহারুল ও ডিএমপি কমিশনার সাজ্জাত নতুন আইজিপি বাহারুল ও ডিএমপি কমিশনার সাজ্জাত
আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনালস) আইন সংশোধনের খসড়া অনুমোদন করেছে উপদেষ্টা পরিষদ আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনালস) আইন সংশোধনের খসড়া অনুমোদন করেছে উপদেষ্টা পরিষদ
বিএনপির ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ সফল হয়নি: হাসনাত বিএনপির ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ সফল হয়নি: হাসনাত
সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা সর্বোচ্চ ৩২ বছর করে প্রজ্ঞাপন জারি সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা সর্বোচ্চ ৩২ বছর করে প্রজ্ঞাপন জারি
৪৪, ৪৫ ও ৪৬তম বিসিএস নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত ৪৪, ৪৫ ও ৪৬তম বিসিএস নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
নির্বাচন দেওয়াই আমাদের কাজ নয়, এটা বিপ্লবী সরকার নির্বাচন দেওয়াই আমাদের কাজ নয়, এটা বিপ্লবী সরকার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ১মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ: ট্রাইব্যুনালের শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ১মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ: ট্রাইব্যুনালের
গণঅভ্যুত্থানের প্রশংসা সার্বিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টের গণঅভ্যুত্থানের প্রশংসা সার্বিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে অন্তর্বর্তী সরকারের চলার পথে বহুমুখী চ্যালেঞ্জ ও ঝুঁকি রয়েছে : টিআইবি বাংলাদেশে অন্তর্বর্তী সরকারের চলার পথে বহুমুখী চ্যালেঞ্জ ও ঝুঁকি রয়েছে : টিআইবি

আর্কাইভ

ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক স্বাভাবিক দিকে অগ্রসর হচ্ছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
নতুন আইজিপি বাহারুল ও ডিএমপি কমিশনার সাজ্জাত
পারমাণবিক আশ্রয়কেন্দ্র বানাচ্ছে রাশিয়া!
আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনালস) আইন সংশোধনের খসড়া অনুমোদন করেছে উপদেষ্টা পরিষদ
ইলন মাস্কের রকেট উৎক্ষেপণ দেখতে হাজির ট্রাম্প
লেবাননে নিহত দুই শতাধিক শিশু: ইউনিসেফ
মার্তিনেজের ধাঁধানো গোলে জিতল আর্জেন্টিনা
পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের পরিধি বাড়ালেন পুতিন
বিএনপির ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ সফল হয়নি: হাসনাত
যুক্তরাষ্ট্র-ফিলিপাইন সামরিক গোয়েন্দা তথ্য চুক্তি স্বাক্ষর