শিরোনাম:
ঢাকা, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ন ১৪৩১

BBC24 News
সোমবার, ১৩ জুন ২০২২
প্রথম পাতা » আর্ন্তজাতিক | এশিয়া-মধ্যপ্রাচ্য | পরিবেশ ও জলবায়ু | শিরোনাম | সাবলিড » তাইওয়ান চীনের অবিচ্ছেদ্য অংশ, শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে লড়াই করবে হুঁশিয়ারি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
প্রথম পাতা » আর্ন্তজাতিক | এশিয়া-মধ্যপ্রাচ্য | পরিবেশ ও জলবায়ু | শিরোনাম | সাবলিড » তাইওয়ান চীনের অবিচ্ছেদ্য অংশ, শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে লড়াই করবে হুঁশিয়ারি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
৫২৩ বার পঠিত
সোমবার, ১৩ জুন ২০২২
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

তাইওয়ান চীনের অবিচ্ছেদ্য অংশ, শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে লড়াই করবে হুঁশিয়ারি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

---বিবিসি২৪নিউজ,আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ সিঙ্গাপুরে বসেছিল শাংরি-লা বৈঠক, তাইওয়ান নিয়ে মার্কিন বক্তব্যকে সম্পূর্ণ নস্যাৎ করে দিয়েছে চীন। এর ফলে তাইওয়ান সংকট আরও বাড়লো বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

সেখানে শনিবার বক্তৃতা করেছেন মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন। রবিবার বক্তৃতা দিতে উঠে তার বক্তব্যকে উড়িয়ে দিলেন চীনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ওয়েই ফেনঘি। রবিবার ওয়েই বলেছেন, তাইওয়ান চীনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। যারা তাইওয়ানকে চীনের হাত থেকে সরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছে, বিচ্ছিন্নতাবাদে মদত দিচ্ছে, তাদের বিরুদ্ধে সমস্তরকম ব্যবস্থা নেয়ার জন্য তৈরি চীন। বস্তুত, তাইওয়ানকে ধরে রাখার জন্য শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে চীন লড়াই করবে বলে এদিন হুঁশিয়ারি দিয়েছেন চীনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী।

গত একবছরেরও বেশি সময় ধরে তাইওয়ান নিয়ে উত্তেজনা চলছে। আইন পরিবর্তন করে হংকং এবং তাইওয়ানের উপর নিজেদের আধিপত্য আরো বাড়িয়েছে চীন। বস্তুত, ১৯৪৯ সালে গৃহযুদ্ধের মধ্য দিয়ে চীন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়েছিল তাইওয়ান। কিন্তু তা কোনোদিনই স্বীকার করেনি। যদিও এতদিন চীনের মূলভূখণ্ড থেকে আলাদাই ছিল তাইওয়ান। সেখানে কিছু বিশেষ সুযোগসুবিধা দিয়েছিল চীন।

গত কয়েকবছরে ক্রমশ সেই সুযোগগুলো তুলে নেওয়ার চেষ্টা করছে চীন। তাইওয়ানের অভিযোগ, চীন তাদের আগ্রাসন দেখাচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র জানিয়েছে, তারা তাইওয়ানকে সবরকমভাবে সাহায্য করবে। ইউরোপীয় ইউনিয়নও তাইওয়ানকে সমর্থন জানিয়েছে। চীন পুরো বিষয়টি ভালো চোখে দেখেনি। রবিবার সে বিষয়টি চীন আরও স্পষ্ট করে দিয়েছে। জানিয়ে দিয়েছে, তাইওয়ান চীনের অভ্যন্তরীণ বিষয়। অন্য কারো এবিষয়ে কথা বলার অধিকার নেই।

মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী অভিযোগ করেছিলেন, চীন তাইওয়ানের আকাশ সীমান্তে একের পর এক যুদ্ধবিমান পাঠাচ্ছে। প্রায় প্রতিদিনই একাজ করা হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র একাজ মনে নেবে না। তাইওয়ানকে সাহায্য করবে। চীন বলেছে, তাইওয়ান নিয়ে একথা বলার কোনো অধিকার যুক্তরাষ্ট্রের নেই।

শুধু তা-ই নয়, চীনের অভিযোগ, এশিয়া প্যাসিফিকে চীনকে বাদ রেখে একাধিক দেশের সঙ্গে জোট তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র। চীন এই পদক্ষেপ ভালো চোখে দেখছে না। এর ফলে এশিয়া প্যাসিফিকে অশান্তির আবহাওয়া তৈরি হচ্ছে বলে চীনের অভিযোগ। এদিনের বক্তৃতার একেবারে শেষ পর্বে চীন বলেছে, আন্তর্জাতিক শক্তিসাম্য বজায় রাখতে এবং শান্তির পরিবেশ রক্ষা করতে চীন এবং রাশিয়ার কূটনৈতিক বন্ধুত্ব জরুরি। এবং সে কারণেই চীনের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে কথা বলা বন্ধ করতে হবে যুক্তরাষ্ট্রকে।



আর্কাইভ

ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক স্বাভাবিক দিকে অগ্রসর হচ্ছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
নতুন আইজিপি বাহারুল ও ডিএমপি কমিশনার সাজ্জাত
পারমাণবিক আশ্রয়কেন্দ্র বানাচ্ছে রাশিয়া!
আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনালস) আইন সংশোধনের খসড়া অনুমোদন করেছে উপদেষ্টা পরিষদ
ইলন মাস্কের রকেট উৎক্ষেপণ দেখতে হাজির ট্রাম্প
লেবাননে নিহত দুই শতাধিক শিশু: ইউনিসেফ
মার্তিনেজের ধাঁধানো গোলে জিতল আর্জেন্টিনা
পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের পরিধি বাড়ালেন পুতিন
বিএনপির ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ সফল হয়নি: হাসনাত
যুক্তরাষ্ট্র-ফিলিপাইন সামরিক গোয়েন্দা তথ্য চুক্তি স্বাক্ষর