শিরোনাম:
ঢাকা, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ন ১৪৩১

BBC24 News
বৃহস্পতিবার, ২ জুন ২০২২
প্রথম পাতা » আমেরিকা | শিরোনাম | শেয়ার বাজার | সাবলিড » যুক্তরাষ্ট্রে শেয়ার বাজারে ধারাবাহিক দরপতন
প্রথম পাতা » আমেরিকা | শিরোনাম | শেয়ার বাজার | সাবলিড » যুক্তরাষ্ট্রে শেয়ার বাজারে ধারাবাহিক দরপতন
৫৪১ বার পঠিত
বৃহস্পতিবার, ২ জুন ২০২২
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

যুক্তরাষ্ট্রে শেয়ার বাজারে ধারাবাহিক দরপতন

---বিবিসি২৪নিউজ,মো.সুমন মিয়া (নিউইয়র্ক) যুক্তরাষ্ট্র থেকেঃ যুক্তরাষ্ট্রে পুঁজি বাজারে সর্বশেষ এসএন্ডপি৫০০ সূচক ২০ শতাংশ বা ৬শ পয়েন্ট কমেছে। ডাও সূচক কমেছে ৬০০ পয়েন্ট। গত সপ্তাহে ডাও জোন্স ইন্ডাস্ট্রিয়াল এভারেজ সূচক ১,১০০ পয়েন্টের বেশি কমে যাওয়ায় নিউ ইয়র্ক স্টক এক্সচেঞ্জ ব্যবসায়ীদের মধ্যে শঙ্কা দেখা যায়। মূল্যস্ফীতি এবং মন্দার আশঙ্কার মধ্যে ওয়াল স্ট্রিটকে বিয়ার মার্কেট স্ট্যাটাসে ঠেলে দিয়েছে এবং অন্তত মহামারী ছাড়াও বিভিন্ন মন্দায় গ্রেট ডিপ্রেশনের পর থেকে বিনিয়োগকারীদের বর্তমানে শেয়ার বাজারে এধরনের পতন তাদের মধ্যে বিনিয়োগে হতাশা সৃষ্টি করেছে।

স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড পুওরস (এসএন্ডপি) ৫০০ সূচকটি ২.৩ শতাংশের মতো কমে যাওয়ার পর এটি জানুয়ারিতে পৌঁছে যাওয়া সর্বকালের সর্বোচ্চ ২১ শতাংশের নীচে ফের চলে যায়। মূলত ২০২০ সালের মার্চে শুরু হওয়া মার্কিন শেয়ার বাজারে তেজী ভাব বা ষাঁড়ের বাজারের দৌড়ের সমাপ্তি হয়েছে। এসএন্ডপি-কে সবচেয়ে সঠিক পরিমাপ হিসাবে বিবেচনা করা হয় মার্কিন স্টক মার্কেট পারফরম্যান্স বুঝতে। কারণ এটি ৩০-সদস্যের ডাও জোন্স ইন্ডাস্ট্রিয়াল এভারেজের চেয়ে বিস্তৃত-ভিত্তিক, যা সম্পূর্ণরূপে ব্লু-চিপ সিকিউরিটিজ দ্বারা গঠিত।
ডাও জোন্স শেয়ার বাজারের সূচক ৬১৭ পয়েন্টের মতো হ্রাস পেয়েছে। এ বাজারের ব্লু-চিপ সূচকটি ৪ শতাংশের বেশি সাপ্তাহিক পতনে সীমাবদ্ধ থাকায় এটির অষ্টম সাপ্তাহিক পতন ১৯৩২ সাল থেকে দীর্ঘতম পতনে রুপ নিয়েছে। অন্যদিকে নাসডাক কম্পোজিট এসএন্ডপি-এর তুলনায় আরও গভীর মন্দার মধ্যে চলে গিয়েছে। নাসডাক সূচক দিনে ৩৫২ পয়েন্ট বা ৩.১ শতাংশের মতো কমেছে। অর্থনীতিবিদ পিটার শিফ বলেছেন, গত ৪ জানুয়ারি বাজার ঘুরে দাঁড়াতে শুরু হয়েছিল, যখন এসএন্ডপি সূচকগুলো বাড়তে থাকায়।
গোল্ডম্যান স্যাকসের সাবেক প্রধান নির্বাহী লয়েড ব্ল্যাঙ্কফেইন এই সপ্তাহের শুরুতে সতর্ক করে দিয়েছিলেন যে মার্কিন অর্থনীতি মন্দার দিকে যাওয়ার খুব উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে। মুদ্রাস্ফীতি ৪০ বছরের উচ্চতায় রয়েছে এবং দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক মূল্য স্থিতিশীলতা পুনরুদ্ধার করতে সাহায্য করার জন্য সুদের হারকে বৃদ্ধি করছে। এই মুদ্রাস্ফীতি ২ শতাংশে নামিয়ে আনার প্রক্রিয়াতে কিছু নেতিবাচক বিষয় অন্তর্ভুক্ত থাকবে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন মুদ্রাস্ফীতি সংকটের জন্য মূলত ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক আক্রমণকে দায়ী করেছেন, কিন্তু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মুদ্রাস্ফীতি ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার অনেক আগেই পূর্বাভাস দিতে থাকে। পূর্ব ইউরোপে সংঘাত শুরু হওয়ার প্রায় এক বছর আগে, ২০২১ সালের প্রথম দিকে মার্কিন মুল্লুকে মুদ্্রাস্ফীতি বৃদ্ধি পায়।



আর্কাইভ

ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক স্বাভাবিক দিকে অগ্রসর হচ্ছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
নতুন আইজিপি বাহারুল ও ডিএমপি কমিশনার সাজ্জাত
পারমাণবিক আশ্রয়কেন্দ্র বানাচ্ছে রাশিয়া!
আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনালস) আইন সংশোধনের খসড়া অনুমোদন করেছে উপদেষ্টা পরিষদ
ইলন মাস্কের রকেট উৎক্ষেপণ দেখতে হাজির ট্রাম্প
লেবাননে নিহত দুই শতাধিক শিশু: ইউনিসেফ
মার্তিনেজের ধাঁধানো গোলে জিতল আর্জেন্টিনা
পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের পরিধি বাড়ালেন পুতিন
বিএনপির ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ সফল হয়নি: হাসনাত
যুক্তরাষ্ট্র-ফিলিপাইন সামরিক গোয়েন্দা তথ্য চুক্তি স্বাক্ষর