শিরোনাম:
ঢাকা, বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১৩ অগ্রহায়ন ১৪৩১

BBC24 News
রবিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২১
প্রথম পাতা » আর্ন্তজাতিক | এশিয়া-মধ্যপ্রাচ্য | শিরোনাম | সাবলিড » ভারতের মনিপুর রাজ্যে মিয়ানমার সীমান্তে হামলায় নিহত ৭
প্রথম পাতা » আর্ন্তজাতিক | এশিয়া-মধ্যপ্রাচ্য | শিরোনাম | সাবলিড » ভারতের মনিপুর রাজ্যে মিয়ানমার সীমান্তে হামলায় নিহত ৭
৫৯৬ বার পঠিত
রবিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২১
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

ভারতের মনিপুর রাজ্যে মিয়ানমার সীমান্তে হামলায় নিহত ৭

---বিবিসি২৪নিউজ,বিধান চন্দ্র মন্ডল, কলকাতা থেকেঃ উত্তর-পূর্ব ভারতের মনিপুরে সন্দেহভাজন বিচ্ছিন্নতাবাদী বিদ্রোহীদের হামলায় একজন সেনা অফিসার, তার স্ত্রী-পুত্র এবং আরো চারজন নিরাপত্তারক্ষী নিহত হয়েছেন।

মিয়ানমার সীমান্তের কাছে চূড়াচন্দ্রপুর জেলার প্রত্যন্ত এলাকায় শনিবার এই হামলা চালানো হয়।

বিপ্লব ত্রিপাঠি নামের ওই সেনা অফিসার বর্তমানে আধাসামরিক বাহিনী আসাম রাইফেলসে কর্তব্যরত ছিলেন।

কোন গোষ্ঠী এখনও এই হামলার দায় স্বীকার না করলেও মনিপুর পুলিশ সন্দেহ করছে পিপলস লিবারেশন আর্মি নামে একটি বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন এই হামলা চালিয়েছে।

আসাম রাইফেলস জানিয়েছে শনিবার সকালে বাহিনীর ৪৬ নম্বর ব্যাটালিয়নের কমান্ডিং অফিসার কর্নেল ত্রিপাঠি যখন তার স্ত্রী ও আট বছরের পুত্রকে নিয়ে একটি সীমান্তবর্তী ছাউনি থেকে ফিরছিলেন, পথেই সেহকান গ্রামে প্রথমে বিস্ফোরণ ঘটায় বিদ্রোহীরা।

বিস্ফোরণের পরেই দু’দিক থেকে এক ৪৭ থেকে গুলি-বৃষ্টি শুরু হয়।

ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় কর্নেল ত্রিপাঠি, তার স্ত্রী-পুত্র ও চার নিরাপত্তারক্ষীর। আহত নিরাপত্তা কর্মীদের হেলিকপ্টারে করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

সীমান্ত ছাউনিতে গণ-যোগাযোগ অনুষ্ঠান ছিল যেখানে সেনা অফিসারেরা পরিবারকে নিয়ে যেতে পারেন। সেকারণেই তার পরিবারও সঙ্গে ছিল।

স্থানীয় সূত্রগুলি বলছে এর আগে কোন বিদ্রোহী সংগঠন সেনা বা আধাসামরিক বাহিনীর পরিবারের ওপরে আক্রমণ করে নি।কারা চালাল এই হামলা?
মনিপুর পুলিশের সূত্রগুলি বলছে ওই অঞ্চলে সক্রিয় চারটি দল রয়েছে।

তারা সকলে মিলেই এই হামলা চালিয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে সন্দেহ করা হচ্ছে।

যদিও এখনও পর্যন্ত কোন গোষ্ঠীই হামলার দায় স্বীকার করে নি। আবার পুলিশও নিশ্চিত করে কোন সংগঠনের নাম বলে নি।

যদিও পিপলস লিবারেশন আর্মিকে সন্দেহ করা হচ্ছে, তবে আরেকটি নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন প্রিপাকও এই হামলা চালিয়ে থাকতে পারে বলে মনে করছেন কয়েকজন নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

কেন এই সময়ে হামলা?
“প্রিপাকের ওপর একারণে সন্দেহর অবকাশ আছে যে ওরা নভেম্বরের ১২-১৩ তারিখ নাগাদ একটা কালো দিবস পালন করে থাকে,” বলছিলেন উত্তরপূর্ব ভারতের নিরাপত্তা বিশ্লেষক রাজীব ভট্টাচার্য।

“এই গোষ্ঠীগুলি ভারত সরকারের সঙ্গে কোন রকম শান্তি আলোচনায় যায় নি। তাই তারা সবসময়েই হামলার সুযোগ খুঁজতে থাকে। শনিবার সেরকমই সুযোগ পেয়ে হামলা করে দিল,” বলেন তিনি।



আর্কাইভ

ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক স্বাভাবিক দিকে অগ্রসর হচ্ছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
নতুন আইজিপি বাহারুল ও ডিএমপি কমিশনার সাজ্জাত
পারমাণবিক আশ্রয়কেন্দ্র বানাচ্ছে রাশিয়া!
আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনালস) আইন সংশোধনের খসড়া অনুমোদন করেছে উপদেষ্টা পরিষদ
ইলন মাস্কের রকেট উৎক্ষেপণ দেখতে হাজির ট্রাম্প
লেবাননে নিহত দুই শতাধিক শিশু: ইউনিসেফ
মার্তিনেজের ধাঁধানো গোলে জিতল আর্জেন্টিনা
পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের পরিধি বাড়ালেন পুতিন
বিএনপির ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ সফল হয়নি: হাসনাত
যুক্তরাষ্ট্র-ফিলিপাইন সামরিক গোয়েন্দা তথ্য চুক্তি স্বাক্ষর