শিরোনাম:
ঢাকা, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ন ১৪৩১

BBC24 News
বুধবার, ২ ডিসেম্বর ২০২০
প্রথম পাতা » আমেরিকা | আর্ন্তজাতিক | পরিবেশ ও জলবায়ু | শিরোনাম | সাবলিড » মার্কিন নির্বাচনে ফল পাল্টে দেয়ার মতো অনিয়ম হয়নি: জেনারেল উইলিয়াম বার
প্রথম পাতা » আমেরিকা | আর্ন্তজাতিক | পরিবেশ ও জলবায়ু | শিরোনাম | সাবলিড » মার্কিন নির্বাচনে ফল পাল্টে দেয়ার মতো অনিয়ম হয়নি: জেনারেল উইলিয়াম বার
৮৯৭ বার পঠিত
বুধবার, ২ ডিসেম্বর ২০২০
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

মার্কিন নির্বাচনে ফল পাল্টে দেয়ার মতো অনিয়ম হয়নি: জেনারেল উইলিয়াম বার

---বিবিসি২৪নিউজ, খান শওকত যুক্তরাষ্ট্র থেকেঃ যুক্তরাষ্ট্রের অ্যাটর্নি জেনারেল উইলিয়াম বার বলেছেন,  ২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোট জালিয়াতির যেসব অভিযোগ তুলেছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প, তার সপক্ষে কোন প্রমাণ খুঁজে পাওয়া যায়নি বলে বলছেন দেশটির প্রধান আইন কর্মকর্তা। এখন পর্যন্ত আমরা এমন জালিয়াতির প্রমাণ দেখতে পাইনি যা নির্বাচনের ফলাফল পাল্টে দিতে পারে’।

পরাজয় স্বীকার না করা ডোনাল্ড ট্রাম্পের জন্য তার এই অবস্থানকে বড় ধাক্কা বলে মনে করা হচ্ছে। একদিকে যখন জো বাইডেনের বিজয়ের ফলাফলের আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেয়া হচ্ছে, তখন পরাজিত হওয়া রাজ্যগুলোয় একের পর এক মামলা করে চলেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্বাচনী শিবির।

যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে জো বাইডেন পেয়েছেন ৩০৬টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট, যেখানে ডোনাল্ড ট্রাম্প পেয়েছেন ২৩২টি। ভোট পাওয়া দিক থেকে ট্রাম্পের চেয়ে ৬২ লাখ ভোট বেশি পেয়েছেন বাইডেন। তবে তেসরা নভেম্বরের নির্বাচনের পর থেকেই কোন তথ্যপ্রমাণ ছাড়াই একের পর পর এক ভোট জালিয়াতির অভিযোগ করে যাচ্ছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।

যখন বারের এই ঘোষণা এলো, তখনো ট্রাম্প কোন তথ্যপ্রমাণ ছাড়াই টুইটারে আবারো ভোট জালিয়াতির অভিযোগ তুলেছেন। নির্বাচন নিয়ে একটি দাবি করা হয়েছে যে, ভোটিং মেশিনগুলো হ্যাক করে এমনভাবে প্রোগ্রামিং করা হয়েছে যে, সেটি ভোটের ফলাফল পাল্টে জো বাইডেনের পক্ষে নিয়ে গেছে।

যুক্তরাষ্ট্রের বার্তা সংস্থা অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসকে দেয়া একটি সাক্ষাৎকারে সেই দাবির প্রসঙ্গে বার বলেছেন, বিচার বিভাগ এবং হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগ এই দাবি তদন্ত করে ‘এখন পর্যন্ত এর সপক্ষে কোন প্রমাণ খুঁজে পায়নি’। গত মাসেই যুক্তরাষ্ট্রের আইন কর্মকর্তাদের কাছে পাঠানো একটি চিঠিতে নির্বাচনে অনিয়মের বিষয়ে গ্রহণযোগ্য অভিযোগগুলো তদন্ত করে দেখার জন্য তিনি নির্দেশনা দেন।

বার বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগকে সব কিছু সমাধানের একটি মাধ্যম হিসাবে ব্যবহারের প্রবণতা রয়েছে। কেউ যদি কিছু পছন্দ না করে, তখন তারা চায় যে, বিচার বিভাগ এসে সেটার তদন্ত করতে শুরু করুক’। তাকে ডোনাল্ড ট্রাম্পের অন্যতম মিত্র বলে মনে করা হয়।

তার এই মন্তব্যের বিষয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রচারণা শিবিরের আইনজীবী রুডি জুলিয়ানি এবং জেনা এলিস একটি যৌথ বিবৃতিতে বলেছেন, ‘অ্যাটর্নি জেনারেলের প্রতি সম্মান রেখেই বলছি, অনিয়মের এবং পদ্ধতিগত জালিয়াতির যথেষ্ট প্রমাণের ব্যাপারে সেটা নিয়ে তদন্ত বা জ্ঞান ছাড়াই তিনি মতামত দিয়েছেন বলে মনে হচ্ছে।’

উইলিয়াম বারের এই মন্তব্যের পর সিনেটে ডেমোক্র্যাট নেতা চাক শুমার বলেছেন, ‘আমার ধারণা, এরপরে তিনিই হয়তো বরখাস্ত হতে চলেছেন’।’ এর আগে নির্বাচনের বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে ‘অত্যন্ত ভুল’ মন্তব্য করার জন্য সাইবার সিকিউরিটি এবং ইনফ্রাসট্রাকচার সিকিউরিটি এজেন্সি (সিসা) প্রধান ক্রিস ক্রেবসকে বরখাস্ত করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

ক্রেবস টুইটারে বলেছিলেন, ‘নির্বাচনী পদ্ধতি জালিয়াতির যে অভিযোগ তোলা হয়েছে, ৫৯ জন নির্বাচনী নিরাপত্তা কর্মকর্তা একমত হয়েছেন যে, আমাদের জানা মতে কোন ঘটনাতেই এরকম অভিযোগের ভিত্তি নেই এবং প্রযুক্তিগতভাবেও সেটা সম্ভব নয়।’



আর্কাইভ

ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক স্বাভাবিক দিকে অগ্রসর হচ্ছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
নতুন আইজিপি বাহারুল ও ডিএমপি কমিশনার সাজ্জাত
পারমাণবিক আশ্রয়কেন্দ্র বানাচ্ছে রাশিয়া!
আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনালস) আইন সংশোধনের খসড়া অনুমোদন করেছে উপদেষ্টা পরিষদ
ইলন মাস্কের রকেট উৎক্ষেপণ দেখতে হাজির ট্রাম্প
লেবাননে নিহত দুই শতাধিক শিশু: ইউনিসেফ
মার্তিনেজের ধাঁধানো গোলে জিতল আর্জেন্টিনা
পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের পরিধি বাড়ালেন পুতিন
বিএনপির ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ সফল হয়নি: হাসনাত
যুক্তরাষ্ট্র-ফিলিপাইন সামরিক গোয়েন্দা তথ্য চুক্তি স্বাক্ষর