শিরোনাম:
●   বাংলাদেশ-পাকিস্তান পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠক কতটুকু সফল হবে! ●   সেভেন সিস্টার্স নিয়ে যে পদক্ষেপ নিল ভারত ●   বিশ্বে বায়ুদূষণে আজ শীর্ষে ঢাকা ●   গাজায় কোনো মানবিক সহায়তা প্রবেশ করতে দিচ্ছে না: ইসরাইল ●   প্রশাসন বিএনপির পক্ষে, এদের অধীন নির্বাচন করা সম্ভব নয়: নাহিদ ●   ইইউর ‘নিরাপদ’ দেশের তালিকায় বাংলাদেশ ●   কেন বাকিংহাম প্যালেসে কোনো ইসরাইলি কর্মকর্তাকে ঢুকতেও দিতেন না রানি এলিজাবেথ? ●   বিশ্বের ১০০ প্রভাবশালীর তালিকায় ড. মুহাম্মদ ইউনূস ●   বাংলাদেশে পৌঁছেছেন যুক্তরাষ্ট্রের এশিয়াবিষয়ক উপসহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিকোল চুলিক ●   ঢাকায় পৌঁছেছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব আমনা বালুচ
ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৫, ৪ বৈশাখ ১৪৩২

BBC24 News
শনিবার, ৪ জুলাই ২০২০
প্রথম পাতা » পরিবেশ ও জলবায়ু | প্রিয়দেশ | শিরোনাম | সাবলিড | স্বাস্থ্যকথা » বাংলাদেশে ডিসেম্বরেই মিলবে করোনা ভ্যাকসিন
প্রথম পাতা » পরিবেশ ও জলবায়ু | প্রিয়দেশ | শিরোনাম | সাবলিড | স্বাস্থ্যকথা » বাংলাদেশে ডিসেম্বরেই মিলবে করোনা ভ্যাকসিন
১৪৮৬ বার পঠিত
শনিবার, ৪ জুলাই ২০২০
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

বাংলাদেশে ডিসেম্বরেই মিলবে করোনা ভ্যাকসিন

---বিবিসি২৪নিউজ,বিশেষ প্রতিবেদক,ঢাকা: সিন আবিষ্কারে গ্লোব বায়োটেকের দাবি দেশজুড়ে প্রশংসা কুড়াচ্ছে। এরইমধ্যে বড় কোনো ধরনের প্রতিবন্ধকতার শিকার না হলে ট্রায়াল শেষে আগামী ডিসেম্বরেই এই ভ্যাকসিন বাজারে আনতে পারবেন বলে আশা প্রকাশ করেছেন প্রতিষ্ঠানটির রিসার্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ডিপার্টমেন্টের প্রধান ড. আসিফ মাহমুদ।শুক্রবার (০৩ জুলাই ভাইরাস ভ্যাকসিন আবিষ্কার বিষয়ক দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এ দাবি করেন। ভ্যাকসিনটির প্রাথমিক পর্যায়ের ট্রায়াল, অগ্রগতি, বাজারে আসতে কতদিন লাগতে পারে, সামনে কী কী কাজ হবে, আরও কয় ধাপ পেরোতে হবে, কার্যকারিতা কেমন হতে পারে, এমনকি ডেলিভারি মেকানিজম কীভাবে হতে পারে, এ সংক্রান্ত সার্বিক বিষয় উঠে এসেছে সাক্ষাৎকারেটিতে আপনাদের ভ্যাকসিন এখন কোন পর্যায়ে, সামনে আর কয় ধাপ বাকি পরীক্ষা-নিরিক্ষার জন্য?

ড. আসিফ মাহমুদ: ভ্যাকসিনটি প্রাথমিক পর্যায়ে আমরা পাঁচটি খরগোশের ওপরে ট্রায়াল করি। আমরা যেহেতু তিনটা ভ্যাকসিন ক্যান্ডিডেট নিয়ে কাজ করছি, সে কারণে তিনটা ক্যান্ডিডেট আমরা তিনটি খরগোশের শরীরে প্রয়োগ করি। এরপর একটা খরগোশ কন্ট্রোলড থাকে, যেটাতে আমরা কোনো ভ্যাকসিন প্রয়োগ করিনি। আরেকটি খরগোশের শরীরে আমরা প্লাসিবো দিই, সেখানে ভ্যাকসিনের অ্যাক্টিভ ম্যাটারিয়াল ছিল না, শুধু ফর্মুলেশন বাফার দেওয়া হয়। কন্ট্রোলে যেটা ছিল, সেটাতে কোনো কিছুই ইনজেক্ট করা হয়নি। আর যে খরগোশটিকে প্লাসিবো দেওয়া হয়, সেটি নরমাল ছিল। এরপর ১৪তম দিনে আমাদের ভ্যাকসিন প্রয়োগ করা তিনটি খরগোশের শরীর থেকে রক্ত সংগ্রহ করি। রক্ত থেকে সিরাম আলাদা করে আমরা দেখতে পাই তিনটি খরগোশের শরীরেই যথেষ্ট পরিমাণে অ্যান্টিবডি তৈরি হয়েছে।

আমরা মোট চারটি ক্যান্ডিডেট এবং তিনটি ডিফারেন্ট ডেলিভারি মেকানিজম নিয়ে কাজ করছি।‌ আমাদের বর্তমান ট্রায়ালে তিনটি টার্গেট। একটি ডেলিভারি মেকানিজম নিয়ে। আমরা আরও ব্যাপকভাবে এনিমেলের ওপর ট্রায়াল করব। সেখানে আরও নয়টি ক্যান্ডিডেটের ট্রায়াল হবে। সার্বিক ফলাফল পর্যালোচনা করে যে ক্যান্ডিডেটের রেজাল্ট বেশি সুইটেবল হবে, আমরা সেটা নিয়েই হিউম্যান ট্রায়ালে যাব।

ড. আসিফ মাহমুদ: আমি প্রথমেই বলেছি, আমরা একটি বায়ো ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি। বায়ো ফার্মাসিটিক্যাল কোম্পানি হিসেবে বায়োলজিকস প্রডাক্ট বিষয়ে কাজের অভিজ্ঞতা আমাদের আছে। সেই অভিজ্ঞতা আমরা এখানে পুরোপুরি কাজে লাগিয়েছি। বায়োলজিকস প্রডাক্ট কোয়ালিটি অত্যন্ত কঠিনভাবে মেইনটেইন করতে হয়। আমরা করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন তৈরি করতে গিয়েও সেই কোয়ালিটি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ব্যবহার করেছি। টোটাল প্রসেসিং কোয়ালিফাইড করেই আমাদের ফাইনাল ফর্মুলেশন প্রোডাক্টটা তৈরি করতে পেরেছি। সে কারণে আমরা ইনিশিয়াল ট্রায়ালে কোনো ধরনের টক্সিসিটি পাইনি। সুতরাং আমরা বলতে পারি এটা মানুষের শরীরেও কোনো ধরনের টক্সিসিটি তৈরি করবে না। এখন মূল কথা, মানুষের শরীরে করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে অ্যান্টিবডি তৈরি করতে পারবে কি-না, সেটা শরীরে প্রয়োগ করলেই জানা সম্ভব। আমাদের আত্মবিশ্বাসের জায়গাটা হচ্ছে, বিশ্ববিখ্যাত যত ভ্যাকসিন কোম্পানির নাম শুনবেন, যেমন আমেরিকার মর্ডানা, তারা একটিমাত্র ক্যান্ডিডেট এবং একটি ডেলিভারি সিস্টেম নিয়ে কাজ করছে। কিংবা যুক্তরাজ্যের ড. সারাহ গিলবার্ট টিমের কথা শুনবেন, তারাও ভাইরাল ফ্যাক্টর ভ্যাকসিন নিয়ে কাজ করছে। তবে আমরা একইসঙ্গে ১২টি ক্যান্ডিডেট নিয়ে কাজ করছি। তাই আমাদের টিকার সফলতার হার নিয়ে আমরা গভীর আত্মবিশ্বাসী।

ড. আসিফ মাহমুদ: করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন প্রজেক্টটা তৈরি করেছি বায়োটেক লিমিটেডের পক্ষ থেকে। এটা একটা বায়ো ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি। আমরা বায়োলজিকস ড্রাগ তৈরি করি। কিন্ত গত ০৮ মার্চ যখন দেশে প্রথম করোনা আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়, তখন আমরা দৃষ্টি দিই কোভিড-১৯ রোগের দিকে। আমরা একসঙ্গে তিনটা প্রজেক্ট নিয়ে কাজ শুরু করি। রিসার্স এবং ডেভেলপমেন্ট টিমের নেতৃতে আমি রয়েছি। আর আমাদের ওভারঅল সবগুলো প্রোজেক্টের প্ল্যানিং এবং তত্ত্বাবধান করেন গ্লোব বায়োটেক লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ও গবেষক দলের প্রধান ড. কাকন নাগ এবং প্রতিষ্ঠানের সিওও ড. নাজনীন সুলতানা। এছাড়াও আমাদের কোম্পানির আরও অনেকেই বিভিন্ন পর্যায়ে কাজ করেছেন। এবং করছেন।

ড. আসিফ মাহমুদ: দামের বিষয়টি নিয়ে আসলে এখনই এভাবে মন্তব্য করা ঠিক হবে না। তবে আমার যেটা মনে হয়, যেহেতু এই টিকা বাংলাদেশে তৈরি করতে পারব, তাই দাম বিদেশ থেকে আনা ওষুধের চেয়ে অবশ্যই অনেক কম হবে। তবে সার্বিক খরচটা নির্ভর করছে হিউম্যান ট্রায়ালের ওপরে। কারণ আপনারা জানেন ফেস-১, ফেস-টু, ফেস-৩ সহ আরও বিভিন্ন ধাপে এই কাজগুলো সম্পন্ন করতে হয়। যেহেতু একটা থার্ডপার্টি দিয়ে সিআরও করাতে হয়, তাদের খরচ কেমন, সার্বিকভাবে সবকিছু বিবেচনা করে একটি ড্রাগের মূল্য নির্ধারণ করা হয়। তবে আমরা বাংলাদেশে করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন তৈরি করেছি একটা উদ্দেশ্য নিয়েই, যেন বাংলাদেশের ১৬ কোটি মানুষকে ভ্যাকসিনটা দিতে পারি। সুতরাং সাধারণ মানুষের কেনার সক্ষমতার মধ্যে দাম থাকবে বলে আশা করছি।

বিশ্বের বিখ্যাত সব বিজ্ঞানী করোনা ভাইরাস ভ্যাকসিন আবিষ্কারের বিষয়ে কাজ করছেন, সেখানে আমাদের দেশের একটি প্রতিষ্ঠান প্রথমবারের মতো ভ্যাকসিন আবিষ্কারের দাবি করছে, এটা অবশ্যই আশা জাগানিয়া। তবে বিষয়টি আপনি কীভাবে মূল্যায়ন করবেন?

ড. আসিফ মাহমুদ: আমরা গতকাল প্রেস কনফারেন্সে সবকিছু বিস্তারিতভাবে বোঝানোর চেষ্টা করেছি। এরপরও কিছু সীমাবদ্ধতা এবং গোপনীয়তার কারণে আমরা সব ডাটা তুলে ধরতে পারিনি। আমাদের সব ডাটা এখনই প্রকাশ করা সম্ভব নয়। সে কারণে আবার কেউ যেন মনে না করেন আমাদের ভ্যাকসিন তৈরির সক্ষমতা নেই। আমরা বায়োলজিকস প্রোডাক্ট ২০১৬ সাল থেকে তৈরি করে আসছি। ছয়টা বায়োলজিকস প্রোডাক্টস ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের প্রটোকল আমরা বিএমআরসিতে ইতোমধ্যে জমা দিয়েছি। তারা অনুমতি দিলে সিআরও দিয়ে আমরা ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল শুরু করব। এই প্রক্রিয়াটির সঙ্গে আমরা ভালোভাবে পরিচিত। সুতরাং কেউ যদি আমাদের ছোট করে দেখে, তাহলে আমাদের কষ্ট পাওয়া ছাড়া আর কিছুই করার নেই।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, করোনা ভাইরাসের ‘জেনোম সিকোয়েন্স’ ভিন্ন রকমের, আপনাদের ভ্যাকসিন কি সব জিনোম সিকোয়েন্সের ক্ষেত্রে সঠিককভাবে কাজ করবে?

ড. আসিফ মাহমুদ: আপনি একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন করেছেন। এ জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। এটার উত্তরে আমি বলতে চাই, আমরা কিন্তু পুরো ভাইরাসকে ভ্যাকসিনের টার্গেট হিসেবে গ্রহণ করিনি। টার্গেট হিসেবে আমরা করোনা ভাইরাসের একটি পোর্শন নিয়েছি। কোন পোর্শন নেব, সেটার জন্য আমাদের কিছু বায়োইনফরমেটিক্স সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হয়েছে। আমরা যেটা করেছি, যখন টার্গেট সিলেক্ট করি, তখন ডাটাবেজে যতগুলো সিকোয়েন্স সাবমিটেড হয়েছিল, এরমধ্যে বাংলাদেশের সিকোয়েন্সও ছিল, সবগুলো সিকোয়েন্স এনালাইসিস করেই আমরা টার্গেট করি। প্রতিনিয়ত যত নতুন নতুন সিকোয়েন্স আসছে, সেগুলোকেও আমরা কনসিডার করছি। আমরা যে টার্গেট সেট করেছি, সেটা কতটা অ্যাপ্রোপ্রিয়েট হলো, সেটাও দেখছি। ওই টার্গেটের মাঝখানে কোনো মিউটেশন হলো কি-না, সেটাও দেখছি। এসব আবার আমাদের ভ্যাকসিনের ক্ষেত্রে অ্যান্টিবডি তৈরিতে কোনো ধরনের বাধা দেবে কি-না, সেটাও খেয়াল রাখছি। এরপরেও ভ্যাকসিন প্রতিনিয়ত আপডেট করার সুযোগ রয়েছে।

আপনাদের ভ্যাকসিন সফল হলে বাজারে আসতে প্রায় কতদিন লাগতে পারে?

ড. আসিফ মাহমুদ: আমরা আপাতত ছয় থেকে আট সপ্তাহ সময় নিচ্ছি আমাদের রেগুলেটেড এনিমেল ট্রায়াল করতে। এরপর আমরা ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের প্রটোকল বিএমআরসিতে (বাংলাদেশ চিকিৎসা গবেষণা পরিষদ) জমা দেব। বিএমআরসির অথোরাইজেশন বোর্ড আমাদের অনুমতি দিলে সিআরও দিয়ে ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে যাব। এরপর আমরা মার্কেট অথোরাইজেশনের জন্য ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের কাছে যাব। এখানে কিছু বিষয় আছে, যেগুলো আমাদের হাতের নাগালে নেই। যেহেতু এই ভ্যাকসিনটা আমাদের দেশে প্রথম আবিষ্কৃত হয়েছে, সেহেতু এটা সবার জন্যই নতুন একটি অভিজ্ঞতা। এখানে পদে পদে যেসব প্রতিবন্ধকতা আসবে, সেগুলো আমরা যদি একে একে সমাধান করতে পারি, তাহলে আমি আশা করছি আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই করোনা ভাইরাসের এই ভ্যাকসিন আমরা বাজারে আনতে পারব।



এ পাতার আরও খবর

কেন বাকিংহাম প্যালেসে কোনো ইসরাইলি কর্মকর্তাকে ঢুকতেও দিতেন না রানি এলিজাবেথ? কেন বাকিংহাম প্যালেসে কোনো ইসরাইলি কর্মকর্তাকে ঢুকতেও দিতেন না রানি এলিজাবেথ?
বিশ্বের ১০০ প্রভাবশালীর তালিকায় ড. মুহাম্মদ ইউনূস বিশ্বের ১০০ প্রভাবশালীর তালিকায় ড. মুহাম্মদ ইউনূস
বাংলাদেশে পৌঁছেছেন যুক্তরাষ্ট্রের  এশিয়াবিষয়ক উপসহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিকোল চুলিক বাংলাদেশে পৌঁছেছেন যুক্তরাষ্ট্রের এশিয়াবিষয়ক উপসহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিকোল চুলিক
ঢাকায় পৌঁছেছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব আমনা বালুচ ঢাকায় পৌঁছেছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব আমনা বালুচ
বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে দেশটির জনগণ: যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে দেশটির জনগণ: যুক্তরাষ্ট্র
এলডিসি থেকে উত্তরণে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার এলডিসি থেকে উত্তরণে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
বাণিজ্যযুদ্ধে কেউ জেতেনা’: শি জিনপিং বাণিজ্যযুদ্ধে কেউ জেতেনা’: শি জিনপিং
মিডিয়ার ওপর ক্ষেপেছেন ট্রাম্প? মিডিয়ার ওপর ক্ষেপেছেন ট্রাম্প?
বাংলাদেশে বড় হাসপাতাল করতে চায় চীন বাংলাদেশে বড় হাসপাতাল করতে চায় চীন
ডিসেম্বরে নির্বাচনের লক্ষ্যে সংস্কার দ্রুত এগিয়ে নেওয়া হচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা ডিসেম্বরে নির্বাচনের লক্ষ্যে সংস্কার দ্রুত এগিয়ে নেওয়া হচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা

আর্কাইভ

বাংলাদেশ-পাকিস্তান পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠক কতটুকু সফল হবে!
সেভেন সিস্টার্স নিয়ে যে পদক্ষেপ নিল ভারত
বিশ্বে বায়ুদূষণে আজ শীর্ষে ঢাকা
গাজায় কোনো মানবিক সহায়তা প্রবেশ করতে দিচ্ছে না: ইসরাইল
প্রশাসন বিএনপির পক্ষে, এদের অধীন নির্বাচন করা সম্ভব নয়: নাহিদ
ইইউর ‘নিরাপদ’ দেশের তালিকায় বাংলাদেশ
হামাসকে আরও শক্তিশালী আঘাত হানার হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
ভারতীয়দের ৮৫ হাজার ভিসা দিল চীন, বন্ধুত্বের বার্তা শি জিনপিংয়ের
জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে মার্কিন অর্থায়ন বাতিল হচ্ছে
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র মানেই সন্ত্রাসে শক্ত ঘাঁটি, ম্যাঁক্রোকে নেতানিয়াহু