শিরোনাম:
ঢাকা, শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫, ২৯ চৈত্র ১৪৩১

BBC24 News
সোমবার, ৯ মার্চ ২০২০
প্রথম পাতা » প্রিয়দেশ » বিয়েবাড়ির নৌকাডুবি: অবশেষে ভেসে উঠল নববধূ সুইটির লাশ
প্রথম পাতা » প্রিয়দেশ » বিয়েবাড়ির নৌকাডুবি: অবশেষে ভেসে উঠল নববধূ সুইটির লাশ
৯১১ বার পঠিত
সোমবার, ৯ মার্চ ২০২০
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

বিয়েবাড়ির নৌকাডুবি: অবশেষে ভেসে উঠল নববধূ সুইটির লাশ

---বিবিসি২৪নিউজ, নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজশাহীর পদ্মায় বর-কনেবাহী দুটি নৌকাডুবিতে নিখোঁজ থাকা নববধূ সুইটি খাতুন পূর্ণির (১৬) মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ নিয়ে এ ঘটনায় নিহতের সংখ্যা ৯ জনে দাঁড়িয়েছে।সোমবার সকাল সাড়ে ৬টার দিকে ঘটনাস্থল থেকে কিছুটা দূরে পদ্মার শ্যামনগর এলাকা থেকে তার মৃরদেহ উদ্ধার করা হয়।

কনে পূর্ণি রাজশাহীর পবা উপজেলার ডাঙেরহাট গ্রামের শাহিন আলীর মেয়ে। দেড় মাস আগে পদ্মার ওপারে একই উপজেলার চরখিদিরপুর গ্রামের ইনসার আলীর ছেলে রুমন আলীর (২৬) সঙ্গে তার বিয়ে হয়।

এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন তদন্ত কমিটির প্রধান রাজশাহীর অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আবু আসলাম।

এর আগে এ ঘটনায় রোববার আরও দুজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। দুপুরে জেলেদের জালে উঠে আসে রুবাইয়া আক্তার স্বর্ণার (১২) মরদেহ। রুবাইয়ার বাবার নাম রবিউল ইসলাম রবি। তাদের বাড়ি পবার আলীগঞ্জ মোল্লাপাড়ায়। সে কনে পূর্ণির ফুপাতো বোন। অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী ছিল সে।

বিকাল ৩টার দিকে চারঘাটে পূর্ণির খালা আঁখি খাতুনের (৪৮) লাশ উদ্ধার করা হয়। আঁখির বাবার নাম আবুল হোসেন। তার বাড়ি রাজশাহীর পবা উপজেলার ডাঙেরহাটে। আঁখির স্বামী আসাদুজ্জামান জনির বাড়ি মহানগরীর ভাটাপাড়া এলাকায়।
ছাড়া রোববার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ডুবে যাওয়া দ্বিতীয় নৌকাটি নদীর তলদেশ থেকে উদ্ধার করা হয়। এর আগে শনিবার দুপুরে অন্য নৌকাটি উদ্ধার করা হয়েছিল।

এদিকে গত শুক্রবার রাতে নৌকাডুবির পরই মরিয়ম (৬) নামে এক শিশুকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

এ ছাড়া আরও যাদের মরদেহ পাওয়া গেছে, তারা হলেন- কনে পূর্ণির ফুফাতো বোন রুবাইয়া আক্তার স্বর্ণার (১৩), পূর্ণির চাচা শামীম হোসেন (৩৫), তার স্ত্রী মনি খাতুন (৩০), তাদের মেয়ে রশ্মি খাতুন (৭), কনের খালাতো ভাই এখলাস হোসেন (২৮), দুলাভাই রতন আলী (৩০) এবং তার মেয়ে মরিয়ম খাতুন (৬)।

উল্লেখ্য, শুক্রবার সন্ধ্যায় মাঝপদ্মায় ডুবে যায় বর-কনে ও তাদের স্বজন মিলে ৫০ জনকে বহনকারী দুটি নৌকা। তখন থেকেই ফায়ার সার্ভিস, বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ, নৌপুলিশ ও বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ যৌথভাবে উদ্ধার অভিযান চালায়। উদ্ধারকাজ দেখতে রোববারও দিনভর অসংখ্য মানুষ পদ্মাপারে ভিড় করেন। ছিলেন নিহতদের স্বজনরাও।

রাজশাহীর জেলা প্রশাসক হামিদুল হক বলেন, প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে– ডিঙি নৌকায় অতিরিক্ত যাত্রী তোলার কারণে ডুবে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। আর চালকরা ছিলেন অদক্ষ। তবে বিষয়টি নিশ্চিত করে বলবে তদন্ত কমিটি।



আর্কাইভ

মার্চ ফর গাজা : সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মানুষের ঢল
পাহাড়ে বর্ষবরণের উৎসবে শান্তির প্রত্যাশা
গাজায় ইসরাইলের বর্বরোচিত গণহত্যা নিহত বেড়ে ৬২ হাজার ছাড়িয়েছে
নিউইয়র্কে হাডসন নদীতে পড়ল হেলিকপ্টার, নিহত ৬
চীনা পণ্যে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক ১৪৫ শতাংশ, ভয়ংকর ট্যারিফ যুদ্ধে কে জিতবে
ভারতের হঠাৎ কেন এমন পদক্ষেপ
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধে’ ভারতকে পাশে চায় চীন
বাংলাদেশের নাম পরিবর্তন চাই: ইসলামী আন্দোলন
পিছু হটলেন ট্রাম্প?
শেখ হাসিনা-পুতুলসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা