শিরোনাম:
●   ইসরায়েল দ্য রেড কার্ড’ বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষোভ ●   ফ্রান্সের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ করছেন ট্রাম্প, ফরাসি প্রধানমন্ত্রী ●   গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদ বিশ্বজুড়ে ‘নো ওয়ার্ক, নো স্কুল’ কর্মসূচির ডাক ●   ট্রাম্প প্রশাসনের শুল্ক বিষয় সিদ্ধান্ত স্থগিতের সম্ভাবনা নেই: বাণিজ্য উপদেষ্টা ●   দেশকে বড় রকমের সংস্কার করে নতুন ভাবে গড়তে চাই : সিএনজিকে সাক্ষাৎকারে প্রধান উপদেষ্টা ●   চীন-রাশিয়া নয়, ইউরোপের সমস্যা তারা নিজেরাই: জেডি ভ্যান্স ●   বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক উন্নয়নে রাজনৈতিক সংলাপ হতে যাচ্ছে ●   শুল্ক নিয়ে মার্কিন প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা করবেন প্রধান উপদেষ্টা ●   বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী পাসপোর্টের স্বীকৃতি পেয়েছে আয়ারল্যান্ড ●   ইউরোপ-আমেরিকার মধ্যে বাণিজ্য ও নিরাপত্তা করতে হচ্ছে বাংলাদেশকে
ঢাকা, সোমবার, ৭ এপ্রিল ২০২৫, ২৪ চৈত্র ১৪৩১

BBC24 News
শনিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২০
প্রথম পাতা » বিশেষ প্রতিবেদন » শক্তিশালী দেশগুলোতে সামরিক ব্যয় বাড়ার কারণ কী?
প্রথম পাতা » বিশেষ প্রতিবেদন » শক্তিশালী দেশগুলোতে সামরিক ব্যয় বাড়ার কারণ কী?
১৩৪৭ বার পঠিত
শনিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২০
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

শক্তিশালী দেশগুলোতে সামরিক ব্যয় বাড়ার কারণ কী?

---বিবিসি২৪নিউজ,বিশেষ প্রতিনিধি:২০১৯ সালে বিশ্বব্যাপী প্রতিরক্ষা খাতে ব্যয় বেড়েছে চার শতাংশ, এক দশকের মধ্যে অবশ্য এটিই সর্বোচ্চ।হিসাবটি এসেছে ইন্টারন্যাশনাল ইন্সটিটিউট ফর স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ (আইআইএসএস)এর বার্ষিক প্রকাশনা দা মিলিটারি ব্যালেন্সে, যা মিউনিখ সিকিউরিটি কনফারেন্সে প্রকাশ করা হয়েছে।ইউরোপেও সামরিক খাতে ব্যয় উর্ধ্বমূখী, যা ২০১৮ সালের তুলনায় চার দশমিক দুই ভাগ বেশি।

এটিকে অনেকেই মনে করেন বৈশ্বিক পরিবর্তনের একটি প্রতিচ্ছবি এবং রাষ্ট্র বনাম রাষ্ট্রের যে প্রতিযোগিতা তারই ফল।

২০১৯ সালে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের সামরিক ব্যয় বেড়েছে ছয় দশমিক ছয় শতাংশ, যদিও বেশি বেড়েছে যুক্তরাষ্ট্রেরই বরং চীনের বৃদ্ধির হার তুলনামূলক ধীর।বেইজিংয়ের সামরিক ব্যয় বৃদ্ধির জের ধরে কয়েক বছর ধরেই এশিয়ার ক্ষেত্রে সামরিক ব্যয় বৃদ্ধির প্রবণতা দেখা যাচ্ছে।

এই এলাকার জাতীয় আয় বৃদ্ধির সাথে সাথে গত এক দশকে সামরিক ব্যয়ও ৫০% বেড়েছে।

সামরিক হিসেব থেকে দেখা যায়, সামরিক বিতর্ক হচ্ছে আন্তর্জাতিক নিরাপত্তাজনিত অস্থিতিশীলতার কারণেই।স্নায়ুযুদ্ধ পরবর্তী অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তির বিষয়টিকেই উদাহরণ হিসেবে দেখা যেতে পারে।

মিলিটারি ব্যালেন্সে দেখা যাচ্ছে, আইএনএফ চুক্তির বিদায়ের পর চীনা অস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে।যদিও প্রকৃত চুক্তির অংশীদার চীন ছিলোনা।

মিলিটারি ব্যালেন্স বলছে, পর্যবেক্ষকরা হতাশাজনক দৃষ্টিতেই মস্কো ও ওয়াশিংটনের দিকে তাকিয়ে আছে যে অস্ত্র নিয়ন্ত্রণের চুক্তি নবায়ন হয় কিনা।এটার মেয়াদ শেষ হয়েছে এক বছর আগেই।আবার রাশিয়ার আচরণ নিয়ে অস্বস্তিতে থাকার কারণে সামরিক ব্যয় বাড়ছে ন্যাটোভূক্ত দেশগুলোতে।

ইউরোপে তাই সামরিক ব্যয় বাড়ছে- তবে দেখা যাচ্ছে সেখানে সামরিক ক্রয়, গবেষণা ও উন্নয়ন খাতেই বেশি ব্যয় হচ্ছে।

জার্মানি, যার বেশি সমালোচনা করছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প, বলছে ইউরোপে সামরিক ব্যয় বাড়ার মূল কারণ ইসলামিক স্টেট।

২০১৮ ও ১৯ সালে জার্মানে সামরিক ব্যয় বেড়েছে সাড়ে নয় শতাংশের বেশি।

যদিও জিডিপির দু’ভাগ ব্যয়ের যে টার্গেট ঠিক করেছে ন্যাটো তা থেকে পিছিয়েই আছে দেশটি। মিলিটারি ব্যালেন্সের হিসেবে ন্যাটোর সাত সদস্য লক্ষ্য অর্জন করছে: বুলগেরিয়া, গ্রিস, এস্তোনিয়া, রোমানিয়া, লাটভিয়া, পোল্যান্ড ও যুক্তরাজ্য।

এক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে সামরিক প্রযুক্তি ও সিস্টেমের। অত্যাধুনিক রোবট ও ড্রোন বা আন আর্মড ভেহিক্যাল (ইউএভি) এখন ব্যবহৃত হচ্ছে আর প্রতিপক্ষের হামলা ব্যর্থ করতে এসেছে অ্যান্টি ইউএভি সিস্টেম।

রাশিয়া ও চীন হাইপারসনিক গ্লাইড ভেহিক্যালস ও হাইপারসনিক ক্রুজ মিসাইল মোতায়েন প্রক্রিয়ায় আছে- এটি সুপার ফাস্ট সিস্টেম যা চলমান মিসাইল ডিফেন্সের কার্যকারিতাকেই শেষ করে দেয়ার হুমকি দিচ্ছে।

এ বছরের মিলিটারি ব্যালেন্সে দেশগুলোর কৌশলগত অবস্থানের কথা উল্লেখ করে বলা হয়েছে, প্রতিদ্বন্দ্বী রাষ্ট্রগুলো ঠিক যুদ্ধে না গিয়েও কৌশল সেরকমই নির্ধারণ করছে যা উদ্বেগ তৈরি করছে।

যেমন রাশিয়ার ক্রিমিয়া আগ্রাসন, যুক্তরাজ্যে রাসায়নিক অস্ত্র প্রয়োগ, নির্বাচনে হস্তক্ষেপের অভিযোগের মতো বিষয়গুলোও এসেছে মিলিটারি ব্যালেন্সের পর্যালোচনায়।

এতে উঠে এসেছে ইরানের তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে যুদ্ধ চালানোর সক্ষমতা। ।



আর্কাইভ

ইসরায়েল দ্য রেড কার্ড’ বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষোভ
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদ বিশ্বজুড়ে ‘নো ওয়ার্ক, নো স্কুল’ কর্মসূচির ডাক
ট্রাম্প প্রশাসনের শুল্ক বিষয় সিদ্ধান্ত স্থগিতের সম্ভাবনা নেই: বাণিজ্য উপদেষ্টা
শুল্ক নিয়ে মার্কিন প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা করবেন প্রধান উপদেষ্টা
ইউরোপ-আমেরিকার মধ্যে বাণিজ্য ও নিরাপত্তা করতে হচ্ছে বাংলাদেশকে
পাপুয়া নিউ গিনির উপকূলে ৭.১ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
ঢাকার বায়ু আজ অস্বাস্থ্যকর
ইসরায়েলি বাহিনীর বর্বর হামলা-গাজায় প্রতিদিন ১০০ শিশু হতাহতের শিকার- জাতিসংঘ
মোদিকে যে উপহার দিলেন ইউনূস
প্রথম ধাপে ২ লাখ রোহিঙ্গাকে নিতে সম্মত মিয়ানমার