শিরোনাম:
ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ১৪ অগ্রহায়ন ১৪৩১

BBC24 News
রবিবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২০
প্রথম পাতা » শিরোনাম | সাবলিড » ইউরোপের উচিত বড় ধরনের যুদ্ধের জন্য প্রস্তুতি নেয়া- ইরান
প্রথম পাতা » শিরোনাম | সাবলিড » ইউরোপের উচিত বড় ধরনের যুদ্ধের জন্য প্রস্তুতি নেয়া- ইরান
২৩৭২ বার পঠিত
রবিবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২০
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

ইউরোপের উচিত বড় ধরনের যুদ্ধের জন্য প্রস্তুতি নেয়া- ইরান

---বিবিসি২৪নিউজ,আন্তর্জাতিক ডেস্ক:ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জাওয়াদ জারিফ জার্মানির সাপ্তাহিকী স্পাইগেলকে দেয়া সাক্ষাতকারে বলেছেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়ার ক্ষমতা ইউরোপীয়দের নেই। তিনি বলেন, ইউরোপের পক্ষ থেকে আমেরিকার একনিষ্ঠ আনুগত্য বিপর্যয়কর।পরমাণু সমস্যা সমাধানে তিন ইউরোপীয় দেশ জার্মানি, ব্রিটেন ও ফ্রান্স ইরানের পরমাণু কর্মসূচির ব্যাপারে ‘মশে’ নামক ম্যাকানিজম চালু করার যে হুমকি দিয়েছে সে সম্পর্কে জারিফ বলেন, এই ম্যাকানিজম চালু করার মতো কোনো আইনি দলিল ইউরোপীয়দের হাতে নেই। এমনকি চীন ও রাশিয়াও এ ব্যাপারে ইরানের সঙ্গে একমত পোষণ করে উল্লেখ করে তিনি বলেছেন, ইউরোপীয়দের উচিত অনেক বড় ধরনের যুদ্ধের জন্য প্রস্তুতি নেয়া।

ইউরোপ ‘মশে’ নামক ম্যাকানিজম চালুর মাধ্যমে নিরাপত্তা পরিষদের ফিরে গিয়ে ফের ইরানের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করার চেষ্টা করছে। অর্থাৎ এর মাধ্যমে তারা পরমাণু সমঝোতা পুরোপুরি বাস্তবায়নে ইরানকে বাধ্য করার চেষ্টা করছে। বিস্ময়ের ব্যাপার হচ্ছে, আমেরিকা পরমাণু সমঝোতা থেকে সরে যাওয়ার পরও এবং ইউরোপ আমেরিকার এ পদক্ষেপের বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপ না নিলেও এক বছর ধরে ইরান পরমাণু সমঝোতা মেনে চলছে। ইরান বহুবার বলেছে, তারা পরমাণু সমঝোতা ঠিক মত মেনে চলছে এবং আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থা বা আইএইএ ও ইউরোপীয় দেশগুলোও বিভিন্ন সময়ে তা স্বীকার করেছে।

জিওপলিটিকের অধ্যাপক আব্দুর রেজা ফারজিরাদ মনে করেন, ইউরোপ ‘মশে’ নামক ম্যাকানিজম চালুর যে পদক্ষেপ নিয়েছে তার অর্থ হচ্ছে ইরানের বিষয়টিকে নিরাপত্তা পরিষদে উত্থাপন করা এবং দেশটির বিরুদ্ধে ফের নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা নয় বরং ইউরোপীয়রা চায় ইরানের সঙ্গে নতুন করে আলোচনা ও চুক্তিতে উপনীত হতে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বিবিসিকে দেয়া সাক্ষাতকারে পরমাণু সমঝোতা বাতিল করে নতুন করে ইরানের সঙ্গে ‘ট্রাম্প চুক্তি’ করার যে দাবি জানিয়েছেন তা থেকেই তাদের উদ্দেশ্যের বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে যায়।

বর্তমানে ইউরোপীয়রা পরমাণু সমঝোতা ইস্যুতে আমেরিকার কাতারে গিয়ে শামিল হয়েছে একইসঙ্গে তারা ইরানের পক্ষ থেকে পাল্টা প্রতিক্রিয়ারও আশঙ্কা করছে। যদিও ইরান কখনোই প্রতিপক্ষকে হুমকি দেয়নি এবং দেবেও না তবে দেশটি আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী তার অধিকার রক্ষা করতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী যেমনটি বলেছেন, তেহরান এনপিটি চুক্তি থেকে বেরিয়ে যে হুমকি দিয়েছে তার অর্থ এটা নয় যে আমরা পরমাণু অস্ত্র নির্মাণের দিকে ঝুঁকে পড়বে।



আর্কাইভ

ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক স্বাভাবিক দিকে অগ্রসর হচ্ছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
নতুন আইজিপি বাহারুল ও ডিএমপি কমিশনার সাজ্জাত
পারমাণবিক আশ্রয়কেন্দ্র বানাচ্ছে রাশিয়া!
আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনালস) আইন সংশোধনের খসড়া অনুমোদন করেছে উপদেষ্টা পরিষদ
ইলন মাস্কের রকেট উৎক্ষেপণ দেখতে হাজির ট্রাম্প
লেবাননে নিহত দুই শতাধিক শিশু: ইউনিসেফ
মার্তিনেজের ধাঁধানো গোলে জিতল আর্জেন্টিনা
পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের পরিধি বাড়ালেন পুতিন
বিএনপির ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ সফল হয়নি: হাসনাত
যুক্তরাষ্ট্র-ফিলিপাইন সামরিক গোয়েন্দা তথ্য চুক্তি স্বাক্ষর